রবিবার প্রয়াত হয়েছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনানায়ক ও প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফ। তাঁর প্রয়াণের পর রাজনৈতিক মহলের পাশাপাশি ক্রিকেট মহলেও টুকরো টুকরো স্মৃতি ফিরে আসছে।
১৯৯৯ সালে, তিনি নওয়াজ শরিফ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে সিংহাসন উল্টে নিজেই ক্ষমতা দখল করেন। তিনি ২০ জুন ২০০১ থেকে ১৮ আগস্ট ২০০৮ পর্যন্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। এ সময় তিনি একটানা ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিলেন।
তিনি নিজেই কার্গিল হামলার পরিকল্পনা করেন। জানা যায় প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাছ থেকেও গোপন করেছিলেন সেই পরিকল্পনার খবর। যতদিন তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন ততদিন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।
। তিনি মার্চ ২০১৬ থেকে দুবাইতে ছিলেন এবং অ্যামাইলয়েডোসিসের জন্য চিকিৎসাধীন ছিলেন। এটি একটি বিরল রোগ যা একটি অস্বাভাবিক প্রোটিন অ্যামাইলয়েড শরীরের অঙ্গগুলিতে তৈরি হয় এবং তাদের স্বাভাবিক কার্যকারিতায় হস্তক্ষেপ করে।
৭৯ বছর বয়সে জীবনাবসান পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশারফ। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। দীর্ঘ ন'মাস ধরে ভর্তি ছিলেন দুবাইয়ের হাসপাতালে।
৭৯ বছর বয়সে জীবনাবসান পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশারফ। বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে আগামী নয় মাস ভর্তি ছিলেন দুবাইয়ের 'আমেরিকান হসপিট্যাল' নামের একটি হাসপাতলে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে পারভেজের। রবিবার সকালে দুবাইয়ের হাসপাতালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট। ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান শাসন করেছিলেন পারভেজ।২০১৯ সালে দেশদ্রোহিতার অভিযোগ উঠে জেনারেল পারভেজ মুশারফের বিরুদ্ধে। মৃত্যুদণ্ডের সাজাও ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীকালে অবশ্য সেই সাজা বাতিল করা হয়।
দুবাইয়ের হাসপাতালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন ৭৯ বছর বয়সী প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দুবাইয়ের 'আমেরিকান হসপিট্যাল'-এ ভর্তি ছিলেন তিনি।
পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফের মৃত্যু নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। কারণ পাকিস্তানের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মুশারফ অসুস্থ অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।