স্নানের শুভ ক্ষণ শুরু হয়েছে সকাল ৯টা বেজে ১৩মিনিট থেকে। হাড়কাঁপানো শীত উপেক্ষা করে রবিবার মধ্যরাত থেকেই সাগরে শুরু হয়ে গেছে পুণ্যস্নান।
সংক্রান্তি উপলক্ষে পবিত্র নদীতে স্নানের আচার থাকলেও সমস্ত সংক্রান্তির মধ্যে মকর সংক্রান্তি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। মানুষ বিভিন্ন জায়গায় গঙ্গা স্নান করতে যায়।
গত বছর গঙ্গাসাগর থেকে পুণ্যার্থীদের আনা ভেসেলগুলিকেও স্যানিটাইজ করা হয়। যেসব পুণ্যার্থীর মুখে মাস্ক নেই, তাঁদের হাতে মাস্ক তুলে দিয়েছিলেন স্বেচ্ছাসেবকরা।
মেলা উপলক্ষে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও। এদিকে পুণ্যস্নানের পাশাপাশি গঙ্গাসাগরে চলছে কপিলমুনি মন্দিরের পুজো। সেখানেও ঢল নেমেছে ভক্তদের।
ভোর রাত থেকে সতর্কতার ছবি একেবারেই উধাও হয়ে গিয়েছে গঙ্গাসাগরে। ভোরের আলো ফোটার আগে রাত থেকেই স্নান শুরু করে দেন বহু পুণ্যার্থী। আর ভোরের দিকে সমুদ্র সৈকতে আরও বাড়তে থাকে ভিড়।
কুম্ভমেলা ফেরত মহিলা করোনা আক্রান্ত সংক্রমিত করেন গোটা পরিবারকে সংক্রমন ছড়ান জামাইয়ের কর্মস্থলেও