৩ সপ্তাহ পরেই শুরু হতে চলেছে এবারের আইপিএল। ১০টি ফ্র্যাঞ্চাইজিই শেষমুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। লখনউ সুপার জায়ান্টসও দল গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে।
আজ জেনেনি পুরাণ মতে পেঁচা শুভ না অশুভ প্রাণী। যদিও পুরাণে কোনও প্রাণীকেই শুভ বা অশুভ তকমা দেওয়া হয়নি। কারণ প্রত্যেকটি প্রাণী তৈরি হয়েছে সৃষ্টির কারণে।
রইল কয়টি বিশেষ পদের হদিশ। গণেশ পুজোর সময় ভোগের থালায় দিতে পরেন মোদক থেকে পুরাণ পোলি-র মতো পদ। দেখে নিন কী কী সিদ্ধিদাতা গণেশকে অর্পণ করবেন।
আইপিএল উপলক্ষে ভারতে এসে এদেশের অনেককিছুই শিখে গিয়েছেন পুরাণ। সামান্য হিন্দিও বলতে পারেন তিনি। সতীর্থদের সঙ্গে ডাল মাখানি খেতে দেখা যায় পুরাণকে।
পারলৌকিক কাজের মধ্যে অন্যতম হল মৃত্যুর পরে মৃতদেহ ছুঁয়ে থাকতে হয়। মৃতদের কখনই একা একা রাখা যায় না।
শনিবার ঘরের মাঠে পাঞ্জাব কিংসের মুখোমুখি হচ্ছে লখনউ সুপার জায়ান্টস। এবার ঘরের মাঠেও দলকে জয় এনে দিতে তৈরি পুরাণ। বেঙ্গালুরুর তুলনায় লখনউয়ের পিচ একটু মন্থর, তবে তাতে বিশেষ সমস্যা হবে না বলেই মনে করেন এই ক্যারিবিয়ান।
হিন্দু শাস্ত্রে বিশ্বাস করা হয় আত্মহত্যার অর্থই হল ঈশ্বরকে অসম্মান করা। মনে করা হয় যে ব্যাক্তি আত্মহত্যা করে তাঁকে মৃত্যুর পরে নরকে যেতে হয়।
মৃত্যুর আগেই যেকোনও মানুষ বুঝতে পারেন যার মৃত্যু আসন্ন। কতগুলি সংকেত পান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি।
মহাশিবরাত্রির দিনে কতগুলি বিশেষ ঘটনা ঘটেছিল। পুরাণ অনুযায়ী এই দিন শিব মাথায় ধারণ করেছিলেন চন্দ্রকে।
পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, গরুড় দেবতাদের সাথে যুদ্ধ করে তাদের কাছ থেকে অমৃতের পাত্র ছিনিয়ে নিয়েছিলেন। প্রকৃতপক্ষে, ঋষি কাশ্যপের অনেক স্ত্রী ছিল যার মধ্যে দুইজন ছিলেন বনিতা এবং কদ্রু।