মঙ্গবার প্রথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে দ্বিতীয় দফায় মামলায় এই নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রথম দফার শুনানিতেই তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন এই মামলার পরবর্তী শুনানি এদিনই সন্ধ্যে ৬টার সময় হবে।
'বেশ কিছুদিন ধরেই এই ডিসি বসানো, ডেকে এনে চমকানো এগুলো চলছিল, গতকাল এই কোড অফ কনডাক্ট আগুনে ঘি ঢেলেছে।'
পড়ুয়াদের অভিযোগ, এই ঘটনা যে এটাই প্রথমবার ঘটল, তা একেবারেই নয়। ছাত্র এবং ছাত্রীদের শৌচাগারের মধ্যবর্তী এই পার্টিশনের কারণে এর আগেও অনেক ছাত্রীর আপত্তিকর ভিডিও এবং ছবি তোলা হয়েছে বলে দাবি পড়ুয়াদের একাংশের।
গানই যার জীবন, তাঁর আরোগ্য কামনায় গানের চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে? কিন্তু কতটা সফলতা পেল পড়ুয়াদের অভিপ্রায়? প্রেসিডেন্সি-মহীনের সম্পর্ক কি আজও ততটাই নিবিড়?
নিয়োগ দুর্নীতি মামলা পাঁচ মাসেরও বেশি সময় ধরে আলিপুর সংশোধনাগারে রয়েছেন পার্থ। এবার জামিন চাইছেন তিনি। ইডির মামলা থেকেও অব্যাহতি চাইছেন তিনি। তবে মুক্তি মিলল না। ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ আদালতের।
তথ্যচিত্র দেখানোর জন্য আগেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি চেয়েছিল এসএফআই। তাদের তরফে জানানো হয়, প্রদর্শনের জন্য ব্যাডমিন্টন কোর্ট বুক করতে চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে একটি ই-মেল করা হয়।
মঙ্গলবার থেকে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় #PresidencyPujaKorche এই মর্মে একটি হ্যাশট্যাগ চালু করা হবে।
শনিবার হঠাৎ করেই প্রেসিডেন্সি জেলের মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তেমনই খবর জেল সূত্রের। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতাল। জেল থেকে হাসপাতাল যাওয়ার পথে তাঁকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, কেমন রয়েছে শরীর? উত্তরে প্রাক্তন মন্ত্রী জানান তাঁর শরীর ভাল নেই।
স্কুল শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে আলিপুর মহিলা সংশোধনাগারে গিয়ে মঙ্গলবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ট বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে জেরা করেছিল এনফোর্সমেন্টে ডিরেক্টরেটের কর্তারা। এবার সেই পথ ধরেই বুধবার পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জেরা করতে পারেন ইডি কর্তারা
প্রেসিডেন্সি জেলে পৌঁছে সমস্ত সরকারি প্রক্রিয়া শেষ করেন জেলকর্মীরা। পুরোদস্তুর তল্লাশির পর মেটাল ডিটেক্টরের ভেতর দিয়ে জেলের কুঠুরিতে প্রবেশ করেন প্রাক্তন মন্ত্রী। এই প্রক্রিয়া চলাকালীন মেটাল ডিটেক্টরে একটি শব্দ শুনে দাঁড়িয়ে পড়েন তিনি। জেল কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,”এ জীবনে আর কী আছে?”