এশিয়ান পেইন্টস এশিয়ার বৃহত্তম পেইন্ট কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি। দানি ডিসেম্বর ১৯৯৮ থেকে মার্চ ২০০৯ পর্যন্ত কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান এবং ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর ছিলেন।
বিশ্বকাপের বছরে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে। ২০২২-এও তার ব্যতিক্রম হয়নি। একঝলকে দেখে নেওয়া যাক এ বছর ফুটবলের দুনিয়ায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কী হল।
৮২ বছর বয়সে মারা গেলেন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ এই ফুটবলার। পেলেকে সর্বকালের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়দের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৫৮ ফিফা বিশ্বকাপে পেলের অভিষেক হয়।
দু'বছর আগে ২৫ নভেম্বর বিশ্বের ফুটবল প্রেমীদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি ফিয়েছিলেন ফুটবলের রাজপুত্র দিয়েগো মারাদোনা। দিয়েগো নেই, তবু প্রয়াণ দিবসে দিয়েগোর আর্জেন্টিনার সাফল্যকামনায় ফের ফুটবলের ঈশ্বরের কাছেই প্রার্থণা করছে গোটা দেশ।
শুধু উদ্ভিদের প্রাণ আবিষ্কার নয়, তাঁর বিখ্যাত আবিষ্কারগুলির মধ্যে রয়েছে মাইক্রোওয়েভ রিসিভার, ট্রান্সমিটারের উন্নয়ন, এবং ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্রও।
১৯৭০-এর দশকে ভারতে যতগুলি সফট ড্রিংকসগুলি পাওয়া যেত, সেগুলির দাম তুলনামূলক ভাবে যথেষ্ট বেশি ছিল। তখনই কম খরচে রসনা বাজারে নিয়ে এসেছিলেন খামবাট্টা।
ভদ্র-নম্র স্বভাবের ফুটবলার বলেই পরিচিতি ছিল তাঁর। সুদূর বেঙ্গালুরু থেকে এসেছিলেন কলকাতায়। এরপর আর ফিরে যাওয়া হয়নি। সেই থেকে কলকাতারই বাসিন্দা ছিলেন বাবু মানি।
ফের একবার সবুজ-মেরুন হল গ্যালারির রং। ২-০ গোলে ইস্টবেঙ্গলকে পরাজিত করল এটিকে মোহনবাগান। কিন্তু সেই ফলাফল দেখে যেতে পারলেন না বাগুইআটির বাসিন্দা জয়শঙ্কর সাহা। ম্যাচ চলাকালীনই আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
তিনি ১৯৬৭ সাল থেকে ১৯৭৯ সালের মধ্যে বাংলার হয়ে ৩৪টি প্রথম-শ্রেণীর ম্যাচ খেলেছেন। তিনি ৩৩.১৭ গড়ে ১৫২৬ রান করেন। তার সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৫৪ রান।
স্বামী বিবেকানন্দ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে ভারতের পক্ষে সনাতন ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করেন এবং বেদান্ত দর্শন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেন। পরে সমাজের সেবামূলক কাজের জন্য রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠিত করেন। আজ এই মহামানবের প্রয়াণ দিবসে জেনে নিন তাঁর সেরা কিছু উক্তি-