তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বলেছে যে চিনা বেলুনটি শনিবার সকালে মধ্যরেখা অতিক্রম করার পরে উত্তর তাইওয়ানের বন্দর শহর কিলুং থেকে ৯৭ নটিক্যাল মাইল উত্তর-পশ্চিমে প্রায় ২০ হাজার ফুট উচ্চতায় দেখা গেছে।
ভারত ২০২১ সালে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে এই যুদ্ধবিমানগুলির জন্য একটি চুক্তি করেছিল। এই ফাইটার জেড তৈরি করছে হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL)। এর সাথে ভারত ৯৭ এবং LCA MK1A তেজস কেনার কথা ভাবছে।
বায়ু সেনার চরিত্রে দেখা গিয়েছে হৃতিক রোশন, দীপিকা পাড়ুকোণ এবং অনিল কাপুরকে। সিদ্ধার্থ আনন্দের পরিচালনায় বক্স অফিসে আসছে এই জুটি।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড সহ সমস্ত সংস্থার সাথে দেশীয় ফাইটার জেট প্রোগ্রামের পর্যালোচনা সভা করার সময় এই বিমানগুলির মধ্যে আরও ১০০ টি কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
ডিআরডিও (ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন), প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রের একটি সরকারী সংস্থা, বুধবার দেশীয় যুদ্ধবিমান তেজস থেকে ASTRA ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করেছে।
ভারতীয় বায়ু সেনার জন্য মাইল ফলক। কারণ এবার থেকে ভারতীয় বায়ু সেনার ফাইটার জেট ইঞ্জিনগুলির যৌথ উৎপাদনের পরিকল্পনা বাস্তব হতে চলেছে। জানাচ্ছেন গিরিশ লিঙ্গান্না।
চিনের ফাইটার জেট এবং আমেরিকান প্লেনের ঘটনার সাথে সম্পর্কিত একটি ভিডিওও প্রকাশ করা হয়েছে, যাতে স্পষ্ট দেখা যায় কিভাবে চিনা ফাইটার প্লেন আমেরিকান প্লেনের নাক বরাবর দিয়ে চলে যায়।
এই এয়ারফোর্স হেরিটেজ সেন্টারে, ভারতীয় বিমানবাহিনী কীভাবে এগিয়েছে, সেই সমস্ত জিনিসগুলি খুব সাধারণ কৌশল এবং প্রযুক্তির সাহায্যে প্রদর্শিত হয়েছে। এয়ারফোর্সের পুরনো সব বিমানের মডেল, মিসাইল, ফাইটার এয়ারক্রাফট প্রদর্শন করা হয়েছে।
রোলস রয়েস ভারতের সাথে যে ফাইটার জেট ইঞ্জিন তৈরি করতে সম্মত হয়েছে তা Eurojet EJ200 ইঞ্জিনের উপর ভিত্তি করে হবে না। Eurojet EJ200 হল একটি লো-বাইপাস টার্বোফ্যান ইঞ্জিন যা ইউরোফাইটার টাইফুন জেট বিমানে পাওয়ারপ্ল্যান্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ব্রিটিশ সরকার একটি পৃথক বিবৃতিতে বলেছে যে নতুন ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট তৈরির প্রকল্পটি ২০২৪ সালে শুরু হবে এবং এটি ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রথম ফ্লাইট শুরু করবে। এই উড়োজাহাজটি তিনটি দেশের কারিগরি যোগ্যতার নিরিখে তৈরি হবে।