রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে দেশজুড়ে। জানা যাচ্ছে এরপর থেকে কোনও বাংলাদেশ থেকে আগত পর্যটকের বুকিং নেবে না এই হোটেল।
অমিত শাহ বলেন, 'আমি গুজরাটের বাসিন্দা। কিন্তু কোথাও কোনও নেতা বা মন্ত্রীর বাড়ি থেকে এত নোট উদ্ধার হতে দেখিনি।'
বাংলাদেশে ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে ভারত-বিরোধী শক্তি। সাধারণ মানুষের মধ্যে ভারত-বিরোধী মনোভাব ছড়িয়ে পড়ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে দু'দেশের মানুষের সম্পর্কে।
২০২১ সালে বাংলাদেশের ফরিদপুরে দুর্গা ঠাকুরের মূর্তি ভেঙে যে ন্যক্কারজনক ধর্মবিদ্বেষ দেখিয়েছিল দুষ্কৃতীরা, ২০২৩ সালেও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখা গেল ঢাকা শহর থেকে কিছুটা দূরেই।
দিল্লির সংসদ ভবনের সামনে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে সরব বিজেপি-বিরোধী নেতানেত্রীরা । ‘ইন্ডিয়া’ জোটের পক্ষ থেকে মণিপুরের হিংসা নিয়ে বিজেপি সরকারকে চূড়ান্ত কটাক্ষ করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেপি সরকারের মূল হাতিয়ার ‘ডবল ইঞ্জিন সরকার’-কে ঠুকে অভিষেক বলেন, ‘ভাই! সিঙ্গেল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ইন্টারনেট চলছে, আর ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ৩ মাস ধরে ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় যে, ডবল ইঞ্জিন সরকার কতটা অযোগ্য এবং অদক্ষ।’
বর্ধমানের বামুনিয়া বাজারে আদিবাসী সেঙ্গেল অভিযান ১২ ঘন্টার বনধের ডাক দেয় । বনধের সমর্থনে রাস্তা অবরোধ এবং বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করেন তারা ।
৫ দফা দাবীতে বাংলা বনধ চলছে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। বাংলা বনধের ডাক দিয়েছে 'আদিবাসী সেঙ্গেল অভিযান'। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে আদিবাসী মহিলাদের দণ্ডি-কাণ্ডের প্রতিবাদ, আদিবাসীদের সাংবিধানিক অধিকার রক্ষা-সহ ৫ দফা দাবীতে এই বনধ।
বাংলায় আর বনধ হবে না, আমরা বনধের সমর্থন করি না। যদি কেউ বনধ করে তাহলে প্রশাসন রেয়াত করবে না । শিলিগুড়ির সভা থেকে কড়া বার্তা দিলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিকে টার্গেট করে মুখ্যমন্ত্রী বলছেন,“উত্তরাখণ্ডে কত কেলেঙ্কারি হয়েছে? মধ্যপ্রদেশে কত কেলেঙ্কারি হয়েছে? ব্যাপম ভুলে গেছেন? যত রাগ বাংলার উপর। মানুষের টাকা কেড়ে নিয়েও লজ্জা নেই।