৪০ জন তারকা প্রচারকের এই তালিকায়, বিজেপি নির্বাচনী প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নেতাদের বেছে নিয়েছে। এছাড়াও দলটি এই তিন রাজ্যে তার অনেক বড় নেতাকে তারকা প্রচারক হিসাবে তৈরি করেছে।
আসন্ন লোকসভায় বিজেপিকে ঠেকানোর ক্ষমতা কারোরই নেই। এমনকি বাংলাতেও যে জয়ের পাল্লা যে বিজেপির দিকেই ঝুঁকে রয়েছে, তা পিকে-র কথাতেই স্পষ্ট। তার মতে, বিরোধীরাই মোদীর জয়ের পথ আরও স্পষ্ট করে দিচ্ছে।
গেরুয়া শিবিরের ভোটকৌশলে দ্বিগুণ শক্তি জোগাতে একযোগে বাংলায় আসতে পারেন নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহ।
বঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের ভিত মজবুত করে নিতে চাইছে বিজেপি। সেই লক্ষ্যেই ইন্ধন জোগাতে বাংলায় আসছেন দলের প্রধানতম সেনাপতি।
Mamata said that she visited North Bengal repeatedly for the development of the area. He goes there again and again for the development of this area for 20-25 years a year.
শাসক দলের বিরুদ্ধে বিরোধীদের টক্কর জোরদার হলেও দলের অন্দরের খামতির জন্য পিছিয়ে পড়তে হচ্ছে বলে মনে করছেন অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে স্বয়ং নরেন্দ্র মোদীর মুখে প্রশংসাবাক্য বাড়িয়ে দিতে পারে রাজ্যনেতৃত্বের আত্মবিশ্বাস।
বছর ঘুরলেই যেহেতু পঞ্চায়েত ভোট, সেই কারণে এই সময় বঙ্গ বিজেপির তরফে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করা হয়েছিল একটি জনসভা করার জন্য।
মনে করা হচ্ছে সবকিছু ঠিক থাকলে ৩০ ডিসেম্বরেই হাওড়া থেকে চালু হয়ে যাবে হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। ইতিমধ্যেই ট্রেনটি চালানোর যাবতীয় পরিকল্পনা শুরু করে দেওয়া হয়েছে রেলের তরফে।
বিজেপি নেতার এই মন্তব্য ঘিরে ফের একবার শুরু হয় রাজনৈতিক তরজা। বিরোধীরা কটাক্ষ করতেও ছাড়েনি। একের পর এক খোঁচা এসেছে বাম তৃণমূল দুই পক্ষ থেকেই।
পশ্চিমবঙ্গে দলের সংগঠন মজবুত করতে মোট ২৪ জনের কোর কমিটি গঠন করে দিয়েছেন জগৎ প্রকাশ নাড্ডা। সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারীর পরেই রয়েছেন দিলীপ ঘোষ। তবে, উল্লেখযোগ্যভাবে বাদ পড়েছেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়।