নিজের বাড়ির বাস্তু নিজেই পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। প্রথমেই দেখুন ঘরের কোন দিন কি রেখেছেন।
গণেশ চতুর্দশীর উৎসব পালিত হবে ১৯ সেপ্টেম্বর। তা চলতে ১০ দিন ব্যাপী। ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে উৎসব। এবার পুজোর সময় এই কয়টি কাজ করবেন না।
বাড়ির উঠোনে বা সামনে উভয় ধরণের মন্দিরের উপস্থিতি বাড়ির সদস্যদের জীবনে অনেক সমস্যা তৈরি করে বলে বলা হয়েছে। জেনে নিন বাস্তুশাস্ত্র এ সম্পর্কে কী বলে
বাড়িতে যদি বাস্তু দোষ থাকে, তাহলে পরিবারের সদস্যরা এক মুহূর্ত শান্তিতে থাকতে পারে না। বাস্তু দোষের কারণে বাড়িতে সব সময় অশান্তির পরিবেশ থাকে।
বাস্তু অনুসারে বাড়ি তৈরি করলে বাস্তুদোষ হয় না এবং বাড়ির লোকেরা সুখী থাকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক বাস্তু অনুসারে ঘরের কোন দিকে কোন ঘরটি হওয়া উচিত।
বিশ্বাস করা হয় যে ২৫ ডিসেম্বর খ্রিস্টের জন্মের আনন্দে, দেবদূতরা নিজেরাই ফার্ন গাছগুলিকে তারা দিয়ে সজ্জিত করেছিলেন। তার স্মরণে, লোকেরা প্রতি বছর ক্রিসমাস ট্রি দিয়ে তাদের ঘর সাজায়। বাস্তুশাস্ত্রেও ক্রিসমাস ট্রির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
বাস্তুর কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনার জীবনে আসা সমস্যা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আসুন জেনে নিই সেই বাস্তু নিয়ম এবং এর প্রভাবগুলি কী কী
বাস্তু দোষে ঘরে ভরে উঠতে সময় লাগে না। যার কারণে ঘরে দারিদ্র্য বসবাস শুরু করে। চলুন আজকে সেই ৫টি জিনিস জানাই, যা আমাদের শীতকালে বাস্তু দোষ থেকে বাঁচতে অবশ্যই করা উচিত।
প্রায়ই দরজা খোলা বা বন্ধ করার সময় একটি শব্দ হয়, যা আমরা উপেক্ষা করি। যাইহোক, আমাদের এই আওয়াজগুলির সাথে সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার। কারণ জানলা এবং দরজা থেকে আসা এই শব্দগুলি বাস্তু অনুসারে অশুভ ফল দেয় বলে বলা হয়।
মনে রাখবেন, বাড়িতে ধুলো ময়লা , ভাঙা জিনিস পড়ে থাকলে বা ঝুল জমলে তা নেগেটিভ শক্তি প্রসারের পথ প্রসস্ত করে। আর বাড়ি পরিষ্কার থাকলে পজেটিভ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। তাই দুর্গা পুজোর আগে ঘর পরিষ্কার করলেও কালী পুজোর আগে বা দীপাবলিকেও ঘর পরিষ্কার করুন।