বৃহস্পতিবার রাতের বেলা সুভাষ সরকারের সমর্থনে নির্বাচনী প্রচারে দেখা যায় শুভেন্দু অধিকারীকে। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে এদিন প্রচার সারেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।
শনিবার নদিয়ার কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সভা ছিল। সেই সভামঞ্চ থেকে বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার মোদীকে নিয়ে গান ধরলেন।
বিজেপির মতে, ২৭শে ফেব্রুয়ারি বিজেপির রাজ্যসভার প্রার্থী যেভাবে জিতেছেন তাতে বোঝা যাচ্ছে সুখু সরকারের নিজেদের মধ্যে কতটা মতপার্থক্য রয়েছে। বিক্রমাদিত্য সিং-র পদত্যাগের মধ্য দিয়ে সেটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে।
লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে নরেন্দ্র মোদীই বিজেপি-র প্রধান মুখ। তাঁকে সামনে রেখেই প্রচার শুরু হয়ে যাচ্ছে। ফের ক্ষমতায় আসবে এনডিএ, আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির।
সোমবার আরামবাগের সভা থেকে একযোগে বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেসকে তুলোধনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন আমরা ৫ লক্ষ সরকারি চাকরি দিতে চাই, বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসের জন্য চাকরি দিতে পারছি না'।
চারটি সম্পত্তি চোরাকারবারি এবং ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেটর আইনের অধীনে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল এই কুখ্যাত সন্ত্রাসবাদীর সম্পত্তি। সেগুলিই বিক্রি হবে নতুন বছরের শুরুতে।
ফের ৪ শতাংশ ডিএ বাড়াল রাজ্য সরকার। ডিএ বৃদ্ধি ঘোষনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিক্রিয়া দিলেন বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য। ‘রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ললিপপ ধরাচ্ছেন। রাজ্য সরকারি কর্মীদের উচ্ছিষ্টভোগী মনে করছে এই সরকার।’
মঙ্গলবার সকালে বাঁকুড়া শহরের নতুনগঞ্জের পার্টি অফিসে গিয়েছিলেন স্থানীয় নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার। সেখানেই দলের একাংশ তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়।
মোদী সরকার এবং বিজেপিও আগামী বছর অনুষ্ঠিত হতে চলা নির্বাচনের জন্য বিরোধী জোট ইন্ডিয়াকে কোণঠাসা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটা নিশ্চিত যে G-20 ইভেন্ট নিয়ে রাজনীতি হবে কিন্তু লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জন্য এটি একটি বড় ইস্যু হয়ে উঠবে।
বিজেপির সঙ্গে কংগ্রেসের ৩৫ জন বিধায়ক যোগাযোগ করেছেন। যারা দল ছাডডার জন্য তৈরি রয়েছে। দাবি বিজেপি নেতার।