অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিনি মোটেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু কামনা করেননি। তাঁর মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য যে সিএএ ২০১৯ নির্বাচনের আগে বিজেপির জন্য একটি প্রধান প্রচারের এজেন্ডা ছিল। বিরোধিতা সত্ত্বেও, সংসদ ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে CAA অনুমোদন করেছিল।
'কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে মা ফ্লাইওভার, সর্বত্র চোরেদের ছবি'। 'পশ্চিমবঙ্গে কোথাও বিজেপি নেতাদের ছবি নেই'। 'পৈলান থেকে ডায়মন্ড হারবার পর্যন্ত ভাইপোর ছবিতে ভর্তি'। 'মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট কি পশ্চিমবঙ্গের জন্য আলাদা?' প্রশ্ন শুভেন্দু অধিকারীর
৪০ জন তারকা প্রচারকের এই তালিকায়, বিজেপি নির্বাচনী প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নেতাদের বেছে নিয়েছে। এছাড়াও দলটি এই তিন রাজ্যে তার অনেক বড় নেতাকে তারকা প্রচারক হিসাবে তৈরি করেছে।
দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্যকে অশোভন আখ্যা দিয়ে বিজেপি তাঁকে নোটিশও দিয়েছে। বিজেপি লিখেছে, দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্য দলের ঐতিহ্যের পরিপন্থী।
পঞ্চম তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের ৯জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছিল, যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নাম রেখা পাত্র, যিনি সন্দেশখালি থেকে আলোচনায় উঠে এসেছেন। এমন পরিস্থিতিতে জেনে নিন কে রেখা পাত্র, যাকে বসিরহাটে বিজেপি মুখ হিসেবে ব্যবহার করছে।
কার্শিয়াং-এর বিজেপির বিধায়ক বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মা। বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত মানতে চান না। রাজু বিস্তাকে প্রার্থী না করার আবেদন।
বঙ্গ বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক, বসিরহাটে প্রার্থী হলেন সন্দেশখালি আন্দোলনের প্রতিবাদী বধূ। 'সন্দেশখালি আন্দোলনের অন্যতম মুখ রেখা পাত্র। যেখানেই দিলীপ ঘোষ দাঁড়াবে সেখানেই জিতবে।' মন্তব্য করলেন শুভেন্দু অধিকারী
বিজেপি পিলভিট কেন্দ্রে এবার টিকিট দেয়নি বরুণ গান্ধীকে। তবে এখনও পর্যন্ত প্রার্থী তালিকায় নাম নেই বিদ্রোহী সাংসদ বরুণ গান্ধীর। তবে বেশ কয়েক মাস ধরেই বিজেপির বিরুদ্ধে বিদ্রোগ করছেন বরুণ গান্ধী।
সন্দেশখালির প্রার্থী বাছাইয়ে বিজেপি স্পষ্ট করে দিয়েছে তারা বসিরহাট আসন নিজেদের দখলে রাখতে মরিয়া। সূত্রের খবর এই কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম নির্বাচন করেছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।