বৈঠকে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, গুজরাট, হিমাচল প্রদেশ, পাঞ্জাব, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, দিল্লি, জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, চণ্ডীগড় ও দমন সহ দিউ-দাদার নগর হাভেলি সব রাজ্যের নেতারা ছিলেন।
ভোটের আগেই ব্যাপক রদবদল বিজেপি শিবিরে। চার রাজ্যে রাজ্যসভাপতি বদল করল বিজেপি। দলবদলুদের গুরুত্ব গেরুয়া শিবিরে।
অধীর রঞ্জন চৌধুরী বৈঠকে প্রবীণ সুদের প্রার্থীতা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন। ১৯৮৬ ব্যাচের আইপিএস অফিসার প্রবীন সুদ এই পদের জন্য সবচেয়ে এগিয়ে ছিলেন।
সোমবার রিষড়া যাওয়ার পথে কোন্নগড়েই আটকানো হয় সুকান্তর কনভয়। ৫ ঘন্টা ধরে চলে টানাপোড়েন। এই ঘটনার প্রতিবাদেই আজ অবস্থান বিক্ষোভে বসার কথা ছিল সুকান্ত মজুমদারের।
মোমিনপুরের হিংসা পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে আজ সেখানে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। কিন্তু, তার আগে যাত্রার শুরুতেই ঘটল বড়সড় বিঘ্ন।
বাইক বাহিনীকে ধরলের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পুরভোটের শেষ বেলায় চরম অশান্তি দক্ষিণ দিনাজপুরে।
অনুব্রত বলেন, “রাজ্যে ওদের বিশাল খাওয়া খাই রয়েছে। সভাপতির নাম করতে হবে। স্বীকার করতে হবে ভালো সভাপতি। ভটা ভট বাদ দিচ্ছে। ধরাধর ফেলে দিচ্ছে। সাংঘাতিক। লোকটার স্ট্যামিনার আছে। সুকান্তবাবুকে আমি ধন্যবাদ জানাই। গুড ডিসিশন। কিছু হলেই ফেলে দাও।”
বিজেপির নতুন রাজ্য সভাপতিকে কটাক্ষ করলেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। বৃহস্পতিবার বীরভূমের নলাটেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ওই কথা বলেন তিনি।
ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কার প্রচারে নেমেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী, সকান্ত মজুমদার সহ বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্ব। আর এমনদিনেই প্রিয়াঙ্কার প্রচারে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির দেখা না মেলেনি।