হাউসে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছিলেন যে ইউপিএ-র তৈরি করা গর্তগুলি মেরামত করা হয়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে নতুন ভারতের ভিত্তি স্থাপিত হয়। তৃতীয় মেয়াদও মাত্র ১০০-১২৫ দিন দূরে। আমাদের তৃতীয় মেয়াদ হবে বড় সিদ্ধান্তে পূর্ণ।
বর্তমানে, প্রায় ৩.৪ ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি সহ ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি। বর্তমানে আমেরিকা, চিন, জাপান ও জার্মানি এর চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।
ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ অর্থনৈতিক করিডোরের লক্ষ্য হল অংশগ্রহণকারী দেশগুলির মধ্যে বাণিজ্য ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করা, তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নকে জোরদার করার সম্ভাবনা রয়েছে৷
আজ ভারত তার শক্তিশালী মধ্যবিত্তের সঙ্গে বিশ্ব নেতৃত্বের দায়িত্বের জন্য প্রস্তুত। শত্তির ভারসাম্য দ্রুত গ্লোবাল সাউথের দিকে ঝুঁকছে। এমন একটি অঞ্চল যেখানে ভারত একটি নেতৃত্বস্থানীয় খেলোয়াড় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
অর্থনৈতিকভাবেও একটি বৈশ্বিক শক্তিহাউস হিসাবে উঠে আসছে এবং অনলাইন জগতে ভারতের শক্তিশালী উপস্থিতি সমগ্র বিশ্বকে চমকে দিয়েছে।
বিশ্ব অর্থনীতিক অর্ধক প্রবৃদ্ধি সীমাবদ্ধ থাকবে ভারত আর চিনের মধ্যে। বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধি হবে মাত্র ৩ শতাংশ।
আদানি গোষ্ঠীর শেয়ারের মূল্য নিয়ে আমেরিকার হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ সংস্থা’-র একটি রিপোর্ট আলোড়ন তুলে দিয়েছে দেশে। যার জেরে বিপুল ভাবে পড়ে গিয়েছে আদানিদের শেয়ার।
বিশ্বের দশম থেকে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়েছে ভারত: নির্মলা সীতারামন। নির্মলা সীতারমণ এদিন বাজেট পেশের সময় বলেন দেশের অর্থনীতি যাতে স্থিতিশীল থাকে তার দিকেও জোর দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, মহিলাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে মন্দার ফলে আর্থিক বৃদ্ধির হার যে ২০২৩ সালে কমবে তা জানিয়ে দিল আইএমএফ। তাদের ডবলুইও রিপোর্টে তা পরিষ্কার করেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, ২০২৪ সালে এই আর্থিক বৃদ্ধির হার আবার পূর্ববর্তীস্থানে ফিরবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে আইএমএফ। ইন্টারন্যাশনাল
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম একটি অলাভজনক আন্তর্জাতিক সংস্থা যা সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতার জন্য কাজ করে। এই প্ল্যাটফর্মে, বিশ্বের সমস্ত বড় বড় রাজনীতিবিদ এবং বড় ব্যবসায়ী সহ সংস্কৃতি ও সমাজের জন্য কাজ করা ব্যক্তিদের স্থান দেওয়া হয়েছে।