পুলিশ এখানে নিষ্ক্রিয় দর্শক। পুলিশ চুপ থেকে অশান্তি ছড়ানোতে মদত দিচ্ছে বলে অভিযোগ পুলক নারায়ণ ধরের। তিনি বলেন রাজ্য মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচ্ছন্ন মদত ছাড়া পুলিশ এতটা নিষ্ক্রিয় থাকতে পারে না।
এজলাসে ঢুকতে না দেওয়ায় বিপর্যস্ত হয়েছে গোটা বিচার ব্যবস্থা। গোটা ঘটনাটি ফৌজদারি অপরাধ কি না সেবিষয়টিও বিচার্য বলেই জানিয়েছেন বিচারপতি মান্থা। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে শহরের বুদ্ধিজীবী মহলও।
রুদ্রনীলের কথায়, ‘‘এত কাণ্ডের পরেও বিশ্বাস করি, বুদ্ধিজীবী বা তারকারা গরু, বালি, চাকরি--কোনও চুরির সঙ্গে যুক্ত নন। তা হলে তাঁরা মুখ খুলছেন না কেন? তাঁরাও কি আমার মতোই কাজ না পাওয়ার অনিশ্চয়তায় ভুগছেন?’’
পশ্চিমবঙ্গের সরকারী নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতির বিরুদ্ধে দলমত নির্বিশেষে সোমবার কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিলের ডাক দিলেন বামপন্থী বুদ্ধিজীবীরা। শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে হাজির ছিলেন প্রবীণ শিক্ষাবিদ তথা রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য পবিত্র সরকার, চিত্র পরিচালক অনীক দত্ত, অভিনেতা ও লেখক রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায় সহ আরো অনেকে।