বেলুড় মঠের দুর্গাপুজোর দুপুরে ঠিক ১২টার সময় ভোগ দিয়ে ভোগারতি হয় এবং রাতে ৮ টার পরে ভোগ দেওয়া হয় মা দুর্গাকে। সকালের বাল্যভোগ দেওয়া হয় পূর্বাহ্নের পুজোর সময়।
বেলুড় মঠে প্রথম দুর্গাপুজোর সূত্রপাত স্বামী বিবেকানন্দের হাত ধরে। অষ্টমীর দিন কুমারী পুজো করার পর ১০৮টি পদ্ম মা সারদার পায়ে দিয়ে জ্যান্ত দুর্গার পুজো করলেন স্বামী বিবেকানন্দ।
দুর্গাপুজোতেও করোনা কাঁটা। বেলুড় মঠে প্রবেশ নিষেধ। চতুর্থী থেকে দশমী দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ মঠের দুয়ার।
করোনাভাইরাসের মহামারির পর্ব কাটিয়ে এবার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে বাঙালির প্রিয় দুর্গোৎসব। অন্যান্য বছরের মত এবারও উৎসবে সামিল বেলুড়মঠ রামকৃষ্ণ মিশন। কোভিডের জন্য গত দুই বছর ভক্তদের জন্য বন্ধ ছিল মঠের প্রবেশ দার