বেশিরভাগ লোক বিশ্বাস করে যে বৈদ্যুতিক যানবাহন (ইভি) সাধারণ পেট্রোল এবং ডিজেল গাড়ির তুলনায় পরিবেশের জন্য ভাল, কারণ তারা কম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে।
ভারত থেকে Tata এই তালিকায় একমাত্র অটো প্রস্তুতকারক । ICCT ৬টি অটোমোবাইল বাজারের তথ্য সংগ্রহ করেছে এবং সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে চিন, ইউরোপ, ভারত, জাপান, কোরিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় একমাত্র ভারতীয় কোম্পানি টাটা।
পুণের ইলেকট্রিক ভেহিকল স্টার্টআপ Vayve Mobility ভারতের বাজারে এল প্রথম সৌরচালিত ইলেকট্রিক গাড়ি। গাড়ির নাম Vayve Eva.
জানলে অবাক হবেন কিন্তু বিক্রয় পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই বছরের এপ্রিল থেকে চার লাখেরও বেশি বৈদ্যুতিক যান বিক্রি হয়েছে। ভারতে EVs বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া পাওয়ার পর, এখন আশা করা হচ্ছে যে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ ইলেকট্রিক সেগমেন্টের জন্যও দারুণ হতে চলেছে।
বাজারে পেট্রোল ডিজেলের দাম ভবিষ্যতে কোথায় গিয়ে ঠেকবে তা নিয়ে ধারণা নেই কারওই। পেট্রল ডিজেল চালিত গাড়ির বিকল্প কি হতে হতে বৈদ্যুতিক গাড়ি? এই বিতর্কের মাঝেই বিরাট সুখবর নিয়ে হাজির টাটা মোটরস। টাটা প্যাসেঞ্জার ইলেকট্রিক মোবিলিটি লিমিটেড ২৯ এপ্রিল শুক্রবার বাজারে আনতে চলেছে বৈদ্যুতিক কার 'EV'.
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানান, এই সব যানবাহনের ক্ষেত্রে দু’বছরের রেজিস্ট্রেশন ফি এবং রোড ট্যাক্স মকুব করা হবে। পরিবহণে বেসরকারি ক্ষেত্রকে বিনিয়োগে উৎসাহ দিতে ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষের বাজেটে এই ছাড় প্রস্তাব করা হয়েছে।
ইলেকট্রিক গাড়ি নিয়ে মানুষের মনে নানা প্রশ্ন রয়েছে এবং প্রতিটি ইস্যুতেই তাদের তুলনা করা হচ্ছে জ্বালানি গাড়ির সঙ্গে। এই ধারাবাহিকতায় মানুষের মনে প্রশ্ন জাগে যে যখনই গাড়িতে জ্বালানীর প্রয়োজন হয়, তখনই পেট্রোল বা ডিজেল দুই মিনিটে পূরণ করা যায়, কিন্তু বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা আলাদা ।
Skoda সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, এর Enyaq SUV এর ইলেক্ট্রনিক্স কুপ ভেরিয়েন্ট রিচার্জ করার আগে ৫৩৫ কিলোমিটার রেঞ্জ অফার করবে। Enyaq iV-এর SUV সংস্করণ একক চার্জে ৫১০ কিলোমিটারের রেঞ্জ অফার করে।
জেনে নিন কিছু বিশেষ বৈদ্যুতিক গাড়ির বিকল্প সম্পর্কে জানাচ্ছি, যেগুলি পেট্রোল বা ডিজেলে নয়, বিদ্যুতে চলে। এগুলি সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক গাড়ি। জেনে নিন এই গাড়িগুলির বৈশিষ্ট্য, ড্রাইভিং রেঞ্জ সম্পর্কে।
২০৩০ সালের মধ্যে কলকাতায় চলবে শুধুই বৈদ্যুতিক এবং সিএনজি চালিত গাড়ি। এবার কেন্দ্রের সঙ্গে একই লক্ষ্যে বাংলার পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও।