২০৭ নম্বর বুথের পঞ্চায়েত ভোটের ব্যালট বাক্স গণনার জন্য খোলাই হয়নি অথচ, ফল ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, এই বিষয়টিকে ‘পশ্চিমবঙ্গের হাস্যকর গণতন্ত্র’ বলে উল্লেখ করে প্রতিবাদে নামেন বিজেপি নেতাকর্মীরা।
তিনটি জেলার তিনটি ব্লকেই বাতিল হয়েছে ভোট। উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া ২, হাওড়ার সাঁকরাইল এবং হুগলির সিঙ্গুর। এই তিন ব্লকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বুথে ভোট বাতিল হয়েছে হাওড়ার সাঁকরাইলে।
বিচারপতির সামনে সংশ্লিষ্ট ব্যালট পেপার এনে হাজির করেন মামলাকারীর আইনজীবী। বিচারপতি অমৃতা সিনহা কৈফিয়ত চান। এই প্রথম চলতি পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রথম কোনও রিটার্নিং অফিসারকে এজলাসে তলব করা হল।
সেলিম আরও বলেন পঞ্চায়েত ভোটে খারাপ ফলের ভয়েই এত সন্ত্রাস ছড়াল রাজ্যের শাসক দল। নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে ও পঞ্চায়েত আইনের অপব্যবহার করে সন্ত্রাস করে বেড়াল তৃণমূল কংগ্রেস বলে দাবি মহম্মদ সেলিমের।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফলকে কেন্দ্র করে এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্যে। ভোটে জিততে ব্যালট খেয়ে নেওয়ার এই ঘটনা নজিরবিহীন।
পাঁচ বছরের অপেক্ষা শেষে এবার উত্তর পাওয়ার পালা। মঙ্গলবার রাজ্যের দশম পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল ঘোষণা। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে গণনা।
সঞ্জয় সর্দারের নামে জীবনতলা ও কাশীপুর দুটি থানাতেই তাঁরা নিখোঁজ ডায়েরি করেছেন তাঁর স্ত্রী। তবে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে অস্বস্তি বাড়ছে।
ভোট শেষে ব্যালট বাক্স নিয়ে ফেরার পথে আচমকাই ছিনতাই হয়ে যায় ব্যালট বাক্স। স্ট্রং রুমে নিয়ে যাওয়ার পথেই ঘটে এই ঘটনা। বাক্সটি কেড়ে নিয়ে সোজা পুকুরে ফেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করা হয়।
পঞ্চায়েত ভোটে রাজনৈতিক সন্ত্রাস নজিরবহিনী। দিনহাটায় ব্যালট বাক্সে ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেওয়া হল।
এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাজার সরগরম করে রেখেছে ডাবল ব্যালট বিতর্ক। যার জন্ম দিয়েছিলেন অধীর রঞ্জন চৌধুরী। ফের একবার এই একই অভিযোগে সরব হয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।