এই অমাবস্যার রাত নানান জায়গায় নানা নামে পরিচিত। কোথাও ভাদো অমাবস্যা তো কোথাও কৌশিকী অমাবস্যা আবার কোথাও তারানিশি। তবে দেশের যে কোনও প্রান্তেই হোক এই অমাবস্যা তিথির জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন তান্ত্রিকরা।
ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার দিনে পবিত্র নদীতে স্নান করাও শুভ বলে বিবেচিত হয়, এবার ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার সঠিক তারিখ নিয়ে সংশয় রয়েছে যে এটি ১৪ সেপ্টেম্বর নাকি ১৫ সেপ্টেম্বর পালিত হবে।
এই অমাবস্যা তিথি শুরু হলেই রাজবেশ সহকারে রাতে মায়ের পুজো করা হয়। কারণ এই তিথিতেই মা কালী রূপে আবির্ভাব হয়। পূর্বজন্মের সতীর যজ্ঞস্থলে আহুতির ফলে তিনি কালো বর্ণে আবির্ভাব হন।
ভাদ্র অমাবস্যা কুশোৎপতি অমাবস্যা, কুশাগ্রহনী অমাবস্যা এবং পিঠোরি অমাবস্যা নামেও পরিচিত। এ বছর ভাদ্র অমাবস্যার তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। ভাদ্র অমাবস্যার সঠিক তারিখ, স্নান এবং দান শুভ সময় জেনে নিন।
অমাবস্যা যদি শনিবার পড়ে তাহলে এর গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। শনি অমাবস্যার দিনে শনিদেবের পূজা করার নিয়ম আছে। এবার ১৪ বছর পর শনি অমাবস্যায় ঘটছে বিরল কাকতালীয় ঘটনা। এই দিনে কিছু বিশেষ ব্যবস্থা করলে শনিদেবের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, ব্যক্তি শনি সাড়সাতী ও ধইয়া থেকে মুক্তি পান।