শুধু হাসিই নয়, মৃত ভারতীয় ছাত্রীকে দেখে ‘সস্তা’ বলে উল্লেখ করেছেন ওই আমেরিকান পুলিশকর্মী। ঘটনার চূড়ান্ত নিন্দা করে অবিলম্বে তদন্ত দাবি করেছে ভারতীয় দূতাবাস।
তারিকজোৎ সিং বারংবার জেসমিনকে প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে না দেওয়ার জন্য ক্রমাগত বিভিন্ন উপায়ে অনুরোধ জানাচ্ছিলেন। কিন্তু, জেসমিন কিছুতেই তাঁর অনুরোধ রক্ষা না করায় শেষমেশ প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য নৃশংসতম পথ বেছে নিলেন তারিকজোৎ।
অঙ্কিত যাদব, সম্প্রতি যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে দেশে ফিরেছেলিন। তিনি সংবাদ সংস্থা এনআইকে জানিয়েছেন, কিয়েভে আটকে পড়া ছাত্রীকে পাকিস্তানের কনস্যুলেটে যেতে সাহায্য করেছিলেন। তিনি আরও জানিয়েছেন গত ২৪ ফেব্রুয়ারি একটি ব্যাঙ্কারে পাকিস্তানের সেই ছাত্রীর সঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছিল।
'যোগী-মোদী'কে বাঁচার আকুতি জানিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন ইউক্রেনে আটকে ভারতীয় ছাত্রী। 'যোগী-মোদী যে যেখানেই থাকুন আমাদের বাঁচান', বলতে বলতে চোখ বেয়ে জল গড়িয় পড়ল লখনউয়ের গরিমা মিশ্রের।
যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেন (Ukraine) দেশে ফিরতে মরিয়া ভারতীয় পড়ুয়ারা (Indian students)। কিন্তু ১৭ বছরের এক ছাত্রী যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত দেশে ফিরতে চান না। কারণটা জানলে অবাক হবেন আপনিও।
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিপদ
নাসাকে খবর দিল ভারতের দুই দশম শ্রেণির ছাত্রী
তাদের আবিষ্কার স্বীকৃতি দিল মার্কিন মহকাশ চর্চা কেন্দ্র
কবে আসবে সেই বিপদ