রাজস্থানের জয়সলমেরে ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। মরুভূমি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। পাকিস্তান সীমান্ত সংলগ্ন এলাকা হওয়ায় নিরাপত্তার দিক থেকে এই এলাকাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর বলে মনে করা হয়।
ভারতীয় বায়ুসেনার লাইটওয়েট বা হালকা ওজনের যুদ্ধ বিমান (এলসিএ) তেজস মঙ্গলবার অপারেশনাল ট্রেনিং প্রক্রিয়া চলাকালীন ভেঙে পড়ে ওই এলাকায়।
দুর্ঘটনাস্থলে অনুসন্ধানের সময় একটি বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে, যেটি সম্ভবত ভারতীয় বিমান বাহিনীর AN-32 বিমানের ছিল, কারণ ইতিহাসে এর আগে এই এলাকায় কোনো বিমান দুর্ঘটনা ঘটেনি।
দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা দুই পাইলটের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে এখন বিমান বাহিনী তাদের বিবৃতিতে বলেছে যে দুই পাইলট গুরুতর আহত হয়েছেন তবে কারও মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেননি। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার কারণ এখনও জানা যায়নি।
এয়ারবাস ২০২৫ সালের মধ্যে সেভিলের কারখানা থেকে সরাসরি প্রথম ১৬টি বিমান পাঠাবে। এর পরে, ভারতে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস (TASL) পরবর্তী ৪০টি বিমান তৈরি করবে।
এয়ারবাস ভারতে মোট ৫৬টি বিমান সরবরাহ করবে, যার মধ্যে ১৬টি বিমান ২০২৫ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রস্তুত অবস্থায় হস্তান্তর করা হবে। অবশিষ্ট ৪০টি বিমান ভারতে Tata Advanced Systems (TASL) তৈরি করবে ও সরবরাহ হবে।
মৃত্যুপুরী থেকে সমস্ত ভারতীয়দের নিরাপদে বের করে আনার আশ্বাস দিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আটকে পড়া ভারতীয়দের কঠিন সময়ে মাথা ঠাণ্ডা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
ভারতীয় বায়ুসেনার একটি C-17 বিমানে ৪৫ সদস্যের একটি মেডিকেল টিমের সাথে রওনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ক্রিটিকাল কেয়ার বিশেষজ্ঞ এবং সার্জন।
ব্রিটিশদের দুটি লক্ষ্য ছিল - প্রথমটি ছিল পাঠান উপজাতিদের পাহাড় থেকে বসতি স্থাপন করা, আইন মেনে চলা নিম্নভূমি অঞ্চলে আক্রমণ প্রতিরোধ করা। দ্বিতীয়টি ছিল উত্তর-পশ্চিম থেকে রাশিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ করা।
ইউক্রেনে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধার প্রক্রিয়ায় গতি আনতে সেখানে পাঠানো হয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার বৃহত্তম সামরিক পরিবহণ বিমান সি-১৭ গ্লোবমাস্টার। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বায়ুসেনাকে মঙ্গলবার ‘অপারেশন গঙ্গা’-য় অংশ নিতে বলেছিলেন।