ভারতে করোনার নতুন প্রজাতি JN.1-এর দাপট সবার আগে শুরু হয়েছিল কেরল রাজ্যে। ধীরে ধীরে তা অন্যান্য রাজ্যেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
নিউমোনিয়ার ভয়ে ইতিমধ্যেই হাই অ্যালার্ট জারি করেছে কর্ণাটক এবং উত্তরাখণ্ড সরকার। ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও ব্যাপকভাবে বাড়ছে আশঙ্কা।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট এক্সবিবি.১.১৬-র কারণে ভারতে আবার ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে করোনা সংক্রমণ।
গত সাত মাসের সব রেকর্ড ভেঙে ভয় ধরাচ্ছে ১৩ এপ্রিলের করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।
নতুন ভ্যারিয়েন্টের দ্বারা সর্দি ও কাশিতে রোগীরা মারাত্মকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ছেন। তাঁদের মস্তিষ্ক, ফুসফুস, হৃৎপিন্ড ও যকৃতে ব্যাপক প্রভাব পড়ছে।
করোনা আক্রান্তদের নিরিখে শীর্ষ স্থানে রয়েছে কেরল। তার পাশাপাশি উদ্বেগ বাড়ছে মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কর্ণাটক ও তামিলনাড়ুর পরিস্থিতি নিয়েও।
করোনার পর একাধিক ভাইরাসে আগমন ঘটেছে ভারতে। তবে, অনেকের মতে H3N2 ভাইরাস বাড়াচ্ছে অধিক উদ্বেগ। তাই সকলের মনে একটা প্রশ্ন, H3N2 ভাইরাস কি করোনার মতো প্রভাব ফেলবে ভারতে? দেখে নিন কী রয়েছে জ্যোতিষ গণনায়।
স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেসব রাজ্যে এ ধরনের রোগী পাওয়া গেছে তাদের পুরো ইতিহাস পরীক্ষা করা হয়েছে। তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের শুধু তদন্তই করা হয়নি, তার পরে তাদের সম্পূর্ণ চিকিৎসা ইতিহাসও নেওয়া হয়েছে।
তাজমহলে ঢোকার আগেই প্রত্যেক দর্শনার্থীকে করতে হবে কোভিড পরীক্ষা। কারুর যদি কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট না থাকে তাহলে তাকে ঢুকতে দেওয়া হবে না পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীপাবলির আগে থেকেই ফের চাগাড় দিতে পারে ওমিক্রনের নতুন ভ্যারিয়েন্ট। যা সহজেই টেক্কা দিতে পারে ভ্যাকসিনের জোড়া ডোজকে।