কাতার সরকারের সিদ্ধান্তের মুখোমুখি হয়ে মৃত্যুদণ্ডের সাজা পাওয়া সেনাকর্তাদের ফিরিয়ে আনার ঘটনা দেখে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছে সমগ্র ভারত।
পরিকল্পনার বিষয়ে, প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা বলেছেন, ভারত তিনটি নতুন গুপ্তচর বিমানের প্রস্তাব নিয়ে এগিয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী সপ্তাহে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকে অনুমোদন পাওয়া যাবে।
সূত্রের খবর, জম্মু ও কাশ্মীরের সেনা বাহিনীর ওপর হামলায় সন্ত্রসবদীরা চিনের তৈরি অস্ত্র ও যোগাযোগমাধ্যমের যন্ত্রগুলি ব্যবহার করছে।
সেনাবাহিনী প্রায় ১০০টি লাইট ইউটিলিটি হেলিকপ্টার (LUH) পাবে এবং এর প্রয়োজন মেটাতে হেলিকপ্টার লিজ করার বিকল্পও বিবেচনা করছে।
ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “মালেতে আমাদের হাইকমিশনার নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করেছেন। অনেক বিষয়ে দুজনের মধ্যে কথাবার্তা হয়েছে।
এয়ারবাস ২০২৫ সালের মধ্যে সেভিলের কারখানা থেকে সরাসরি প্রথম ১৬টি বিমান পাঠাবে। এর পরে, ভারতে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস (TASL) পরবর্তী ৪০টি বিমান তৈরি করবে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর নর্দান কমান্ডের মাধ্যমে আয়োজিত নর্থ টেক সেমিনারে লাদাখ সেক্টরে এবং নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর রুগ্ন ভূখণ্ডে অপারেশনের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর অধিগ্রহণ করা নতুন ধরনের অফ-রোড যানবাহন প্রদর্শন করা হয়েছিল।
সেলা টানেল প্রকল্পের সমাপ্তিতে কিছুটা বিলম্ব হয়েছিল কারণ বর্ষাকালে মেঘভাঙা বৃষ্টি এবং ভূমিধসের কারণে একটি অ্যাপ্রোচ রোড ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
ব্রিটিশ থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক দাবি করেছে যে ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে চিন এখানে নির্মাণ কাজে নিযুক্ত ছিল। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে যে চিন এখন আকসাই চিন এলাকায় নির্মাণ কাজ শেষ করেছে।
একটা সময় ভারতের তৎকালীন সেনা প্রধান কৃষ্ণাস্বামী সুন্দররাজন বলেছিলেন, এক সুবর্ণ সুযোগ হারাচ্ছে ভারত। যে কংগ্রেসের সুবাদে সুন্দরজী আজও এক বিতর্কিত সেনা প্রধান। সেদিন তাঁর কথা শুনলে হয়তো চিন ঘাড়ের উপর চেপে বসতে পারত না বলেই মত অনেকের।