আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূমে আজ বজ্রগর্ভ মেঘ সঞ্চার করে বৃষ্টি হতে পারে। আর বৃহস্পতিবার কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়ার এই খামখেয়ালীপনার জেরে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব -পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
একুশের ভোট-ভাইরাসের বছরে অন্যতম ক্যাটালিস্ট হল বন্যা। এবার প্রশ্নটা হল, সেটাকি বৃষ্টি জল বেড়ে নদী বাধ ভেঙে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে বন্যা, নাকি ম্যান মেড বন্যা, আর এখানেই রাজ্য-কেন্দ্রের সংঘাত শুরু।
রবিবার রাত পেরিয়ে সোমবারেও ভারী বর্ষণ চলবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, প্রবল বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়ে জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের উপকুলে ৫০ থেকে ৬০ কিমি বেগে হওয়া বইবে।
পশ্চিমবঙ্গে ঘূর্ণীঝড়ের কোনও প্রভাব পড়বে না। তবে এখনও ভারী বর্ষণ থেকে নিস্তার নেই কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে , চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক, কী বলছে এই মুহূর্তে হাওয়া অফিস।
বুধবার সকালেও আকাশ মেঘলা শহর এবং শহরতলিতে। এদিনও কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত এবং উত্তরের পাঁচটি জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি চলবে ।
লক্ষীপুজোয় সকাল থেকেই আকাশ মেঘে ঢাকা রয়েছে। মঙ্গলবার সকালেই দক্ষিণবঙ্গের ১৪ জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বর্ষণের পূর্বভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।
.
ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ কলকাতা সহ ৬ জেলায়, আগামী ২৪ ঘন্টা ভারী বর্ষণ উত্তরবঙ্গেও। জোড়া নিম্নচাপের জেরে বৃষ্টির সতর্কতা উত্তর-পশ্চিম ভারতে।
পুজো মরশুমে দ্বাদশীতেও মিলল না রোদের দেখা। শুক্রবার এবং শনিবার কম বেশি বৃষ্টি হলেও রবিবার ভারী বর্ষণের পূর্বভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
ঘূর্ণাবর্ত সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হয়ে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও উপকূল এলাকায় রয়েছে। এর প্রভাবে মঙ্গলবার ও বুধবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় প্রবল বৃষ্টি হবে।