বেশ কয়েকটি গবেষণা এই সমস্যাটি সমাধান করেছে। হার্ভার্ডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সানস্ক্রিন ইউভিবি রশ্মিকে ব্লক করে, যার ফলে রোদে পোড়া প্রতিরোধ হয়।
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর, তেমনই শরীরে ভিটামিন ডি বাড়ানোও বিপজ্জনক হতে পারে। আসুন জেনে নিই শরীরে ভিটামিন ডি বাড়ানোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি?
নজর দিন বাচ্চার খাদ্যতালিকায়। ক্যালসিয়াম থেকে ভিটামিন ডি- অবশ্যই রাখুর বাচ্চার খাদ্যতালিকায়, ঘটবে বাচ্চার সঠিক বিকাশ। জেনে নিন কী কী করবেন।
অনেকেই ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণের জন্য অতিরিক্ত পরিমানে সাপ্লিমেন্ট খান। অতিরিক্ত পরিমাণে যে কোনও পুষ্টি বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়া শরীরের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।
মনে করা হয় ভিটামিন বি পেতে হলে মাংস, মাছ, ডিম এবং মুরগির মাংস খেতে হবে, কিন্তু সত্য হল নিরামিষ খাবার খেলেও আপনি এই পুষ্টিগুলি পেতে পারেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক এমন নিরামিষ খাবারগুলি কি কি-
ভিটামিন ডি-র অভাব পূরণ করতে ভরসা রাখুন এই কয়টি পানীয়ের ওপর, রইল উপকারী খাবারের হদিশ। নিয়মিত এমন কয়টি জুস পান করুন। এতে শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব দূর হবে। জেনে নিন কোন কোন পানীয় উপকারী।
রইল সহজলভ্য কয়টি ভিটামিন ডি-তে পূর্ণ খাবারের হদিশ। ভিটামিন ডি হাড় শক্ত করে, যে কোনও সংক্রমণ রোধ করে, শরীরে বৃদ্ধি ঘটায়। নিয়মিত এগুলো খেলে দূর হবে ভিটামিনের ঘাটতি। দেখে নিন কী কী।
সকালের সূর্যের আলো আমাদের জন্য খুবই উপকারী, শহরের ফ্ল্যাটগুলো এতই ছোট এবং আঁটসাঁট হয়ে যায় যে সেখানে সূর্যের আলো ঠিকমতো পৌঁছায় না। এছাড়া সুইডেন, নরওয়ের মতো দেশে কয়েক মাস সূর্য বের হয় না, এমন পরিস্থিতিতে তারা ভিটামিন ডি পাবে কীভাবে?
শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হতে শুরু করে, যার কারণে শিশু বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ে। ভিটামিন ডি শিশুদের হাড়ের বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে শিশুদের দাঁত সংক্রান্ত সমস্যা হয়। এমন পরিস্থিতিতে শিশুদের ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। এই জিনিসগুলো শিশুকে খাওয়াতে পারেন।
ক্যালসিয়াম আর ভিটামিন-ডি- দুটোর ঘাটতি একসঙ্গে অনেক সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই তা থেকে রেহাই পেয়ে একটু রোদে দাঁড়ানো জরুরি। সঙ্গে রইল চারটে খাবার। যা সমস্যা সমাধান করতে পারেব।