দিল্লি মেট্রোতে মহিলার মর্মান্তিক মৃত্যু। পুলিশের ডিএমআরসি থেকে গোটা ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ চেয়ে পাঠিয়েছে ঘটনার তদন্তের জন্য।
এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
এই ভয়াবহ ঘটনায় ৬ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছে ১ জন শিশুও।
রুদ্রুপ্রয়াগ জেলায় ধস নেমে মৃত্যু হয়েছে ৫০ বছর বয়সী এক প্রৌঢ়ের। উত্তরকাশীতে প্রাণ হারিয়েছেন ২০ বছরের এক যুবক।
স্থানীয় অঞ্চল প্রধান আবদুল গণা লুকপাদা জানিয়েছেন, যাঁরা ডুবে গেছেন, তাঁদের বেশিরভাগই সম্পর্কে পাশাপাশি গ্রামের আত্মীয় হন, এঁরা সবাই একসঙ্গে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে গিয়েছিলেন।
হঠাৎ ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। দুর্ঘটনা এড়াতে শ্রমিকরা পাশের রেললাইনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি পণ্যবাহী ট্রেনের নিচে লুকিয়ে থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, যে মালগাড়িতে ইঞ্জিন লাগানো ছিল না, সেটি চলতে শুরু করে
ভোরবেলা জম্মুর ঝাজ্ঝর কোটলি এলাকায় ওপর থেকে একেবারে নীচে পড়ে প্রায় গুঁড়িয়ে যায় বাসটি।
রেল লাইন পারাপার করছিলেন ২ জন মানুষ। আচমকা ট্রেন এসে যাওয়াটা লক্ষ্য করতে পারেননি তাঁরা কেউই।
আহত মানুষদের যথাযথ চিকিৎসার জন্য যুবনেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য-সহ স্থানীয় নেতাকর্মীর বিশেষ নির্দেশও দিয়েছেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ।
পুলিশের অনুমান, ওই মহিলা সেলফি তোলার জন্য দেওয়ালের গায়ে ঝুঁকে পড়েছিলেন। দুর্ঘটনাক্রমে তিনি নিজের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন।