পশ্চিমবঙ্গের মতোই কেরালার মানুষও রাজনীতি সচেতন। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যে এবারের লোকসভা নির্বাচনেও বিভিন্ন দলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে। তবে এরই মধ্যে মজার ঘটনাও দেখা যাচ্ছে।
এবারের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে পশ্চিমবঙ্গে দুর্নীতির পাশাপাশি মহিলাদের উপর অত্যাচার অন্যতম ইস্যু হয়ে গিয়েছে। যাদবপুরের বিজেপি প্রার্থীর প্রচারেও মহিলাদের নিরাপত্তার বিষয়টি উঠে আসছে।
কংগ্রেস নেতার মতে ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে মহিলা মুখকে সামনে আনাই বাঞ্ছনীয়। ধর্মগুরুর এই মন্তব্যের পরই জল্পনা শুরু হয়েছে।
নির্যাতিতা মহিলা আরও জানিয়েছেন যে তার জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল এবং তাকে নগ্ন করতে বাধ্য করা হয়েছিল।
১০-১২ জনকে সঙ্গে নিয়ে সুমিত্রা দাস কাকদ্বীপের একটি মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন সিপিএম প্রার্থী সুমিত্রা। কিন্তু তার আগেই বারুইপুরে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছে।
নাগাল্যান্ড ১৯৬৩ সালে স্বতন্ত্র রাজ্যের মর্যাদা পেয়েছিল, তখন থেকে আজ পর্যন্ত ৬০ সদস্যের রাজ্য বিধানসভায় কোনও একজন মহিলা বিধায়ক পা রাখেননি। এমন নয় যে নারীরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি কিন্তু তারা কখনোই ক্ষমতায় আসেননি।
রাজপথে পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধের মাঝেই বড় অভিযোগ। আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীদের সরানোর নাম করে তাঁদের উপর অত্যাচার চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে।
বিজেপির জয়ের খবর সারাদিন ধরে সবাই পেয়েছেন। এবার একটু অন্য খবর।
তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে প্রত্যাহার ঘোষণা করেছেন সেই রাজ্য়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলের ভাইস প্রেসিডেন্ট লুইজিনহো ফেলেইরো । 'দক্ষ মহিলা'র হাতে 'ব্যাটন' তুলে দিলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
কংগ্রেস এখনও পর্যন্ত ২৫৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৪৭ জন প্রার্থী মুসলিম। ১২৫ প্রার্থীর প্রথম তালিকায় ২০ জন সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে টিকিট পেয়েছেন।