বিভিন্ন রাজ্যে ধর্মীয় মেরুকরণ এবং তার হোতাদের বাড়বাড়ন্ত অব্যাহত রয়েছে। হরিয়ানার এই ঘটনা সারা দেশ জুড়ে আবারও এক ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসের সৃষ্টি করল বলে মনে করা হচ্ছে।
একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী ভিডিও রিল ভাইরাল হওয়ার পর, ক্ষুব্ধ হিন্দুরা অভিযুক্ত মুসলিম যুবককে পাকড়াও করে এবং তাকে নগ্ন করে ব্যাপক মারধর করে।
মন্দির উদ্বোধনের আগেই একটি নতুন বক্তব্যে শোরগোল ফেলে দিলেন পাকিস্তানি তরুণী।
আলোচনায় উঠে এসেছিল মহিলাদের হিজাব পরনের কথা। তখনই ওই ধর্মগুরু বলেন, যে সমস্ত মহিলারা হিজাব পরেন না, তাঁদের সবার চরিত্র সন্দেহজনক।
তদন্তকারীরা যখন ধৃত যুবকের মোবাইল ফোন ঘেঁটে দেখেন, তখন তাঁরা দেখতে পান যে, তার ফোনে ইজরায়েলে আক্রমণকারী হামাস জঙ্গিদের সন্ত্রাসী হামলা এবং ‘নিষিদ্ধ’ সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (পিএফআই)-এর সমর্থনে অনেকগুলি স্ক্রিনশট ছিল।
ভিডিওতে রাম মন্দির উদ্বোধনীর দিন হিন্দুদের ‘গোমাংস খাওয়ার’ সমর্থনে যুক্তি দিয়েছেন ওই শিক্ষক । যা ঘিরে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে এলাকায় ।
মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, এসটিএফ প্রধান অমিতাভ যশ এবং অযোধ্যার রাম মন্দিরকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল এই অপরাধীরা। ২ জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মুম্বইয়ের এই তরুণী গর্ব করে বলেছেন, রামের পুজো করার জন্য হিন্দু হওয়ার প্রয়োজন নেই না। ভালো মানুষ হলেই চলে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি হুমকি বার্তা পোস্ট করা হয়, যেখানে ইসলাম ধর্মের পরম-আরাধ্য ‘আল্লা’-র নাম নিয়ে সমগ্র ভারতবাসী তথা ভারতীয় সেনা জওয়ানদের উদ্দেশ করে প্রাণহানির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
২০২৩ সালের ছবিটা আলাদা। একেবারেই অচেনা। এ বছর প্রভু যিশুর জন্মদিনে তাঁর জন্মস্থানেই থাকছে না কোনও গাছ, কোনও প্যারেড, আনন্দ-সঙ্গীত, থাকছে না আলোর রোশনাই।