ঘটনার পর থেকেই বগটুই জুড়ে রয়েছে কড়া পুলিশি নিরাপত্তা। আজ রামপুরহাট গভর্নমেন্ট মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের পুলিশ মর্গে লালন শেখের মৃতদেহের ময়না তদন্ত করা হবে। তার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।
কেকে-র ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। গ্র্যান্ড হোটেলে কলকাতা পুলিশের জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলিধর শর্মা এবং ডিসি সেন্ট্রাল রুপেশ কুমার। গ্র্যান্ড হোটেলের শিফট ম্যানেজার, হোটেল কর্মী , প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বললেন পুলিশ আধিকারিকরা।
কলকাতায় গান গাইতে আসাটাই যে জীবনের শেষ গান হবে তা মনে হয় কেউ ভাবকে পারেননি। মাত্র দুদিনের জন্য কলকাতায় অনুষ্ঠান করতে এসে যে তিনি আর বাড়ি ফিরবেন না তার দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারেননি কেকে-র স্ত্রী জ্যোতিকৃষ্ণ। স্বামীর নিথর দেহটা ফিরিয়ে নিয়ে যেতেই বুধবার কলকাতায় পৌঁছেছেন স্ত্রী জ্যোতিকৃষ্ণ ও ছেলে নকুল। কলকাতা এয়ারপোর্টে নেমেই সোজা সিএমআরআই হাসপাতালে পৌঁছেছেন কেকে-র পরিবার। সংবাদমাধ্যমের প্রচন্ড ভিড় ঠেলে কোনওরকমভাবে এয়ারপোর্ট থেকে সোজা বেরিয়ে যান তারা। কেকে-র প্রয়াণে তার এতটাই শোকাহত যে সংবাদমাধ্যমকে একটা কথারও জবাব দেননি প্রয়াত গায়কের পরিবার। মেয়ে তামারাকে রেখে ছেলে নকুলকে নিয়েই কলকাতায় এসেছেন কেকে-র স্ত্রী জ্যোতিকৃষ্ণ। এইভাবে যে তাকে অলবিদা জানাতে হবে তা ভাবতেই পারছেন না স্ত্রী-পুত্র-পরিবারের কেউই।
দীর্ঘ তিন ঘন্টা ধরে চলার পর শেষ হল কাশীপুর বিজেপি যুব নেতার ময়নাতদন্ত। শনিবারেই পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে অর্জুন চৌরাশিয়ার দেহ। আজই নিমতলায় শেষকৃত্য।
শনিবার সকালে আদালতের নির্দেশ মেনেই আরজিকর থেকে দেহ বার করে নিয়ে যাওয়া হল কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে কম্যান্ড হাসপাতালে। এদিন সকালে গ্রিন করিডোর করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্ত করার সময় ভিডিওগ্রাফি করা হবে।
কাশীপুর বিজেপি কর্মী 'খুনের' অভিযোগে ময়নাতদন্ত স্থগিতের আরজি জানিয়ে মামলা দায়ের হল হাইকোর্টে।ময়নাতদন্ত আপাতত বন্ধ রাখার আরজি জানিয়েছেন নিহত বিজেপি নেতার মা।
ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের প্রাথমিক তদন্ত অনুসারে মঙ্গলবার ভোররাতে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা বাগটুই গ্রামের একাধিক বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। ঘর থেকে যেমৃতদেহগুলি উদ্ধার করা হয়েছিল সেগুলি পরীক্ষা করা হয়েছে।
হাওড়ায় আনিস খানের দেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে।ময়নাতদন্তের প্রথম ও দ্বিতীয়ের মধ্যে রিপোর্টের কোনও ফারাক রয়েছে কি না জানতে চাইছে সিট।
এতে যেমন মৃতের পরিবারের হয়রানি কমবে, ঠিক তেমনই অঙ্গদান এবং অঙ্গ প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রেও সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমবে বলে আশাবাদী সরকার।