নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মারিয়া আভদেভা দাবি করেছেন রুশ যুদ্ধ বিমানকে ধ্বংস করা হয়েছে। ইউক্রেনপন্থী একটি সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে 'বিমানের আগুন বন্ধুত্বপূর্ণ।'
বিমান ভেঙে পড়ার তথ্য দিয়েছে রাশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা আরআইএ। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রককে উদ্ধৃত করে এআরআই জানিয়েছে, বন্দি বিনিময় চুক্তির আওতায় ইউক্রেনের এই যুদ্ধবন্দীদের ইউক্রেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ১৫৬ টি প্রচন্ড কমব্যাট হেলিকপ্টার কেনারও অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ৯০টি আর্মি হেলিকপ্টার ও ৬৬টি আইএফএফ হেলিকপ্টারও কিনবে ভারতীয় বিমান বাহিনী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁর তেজস সফরের অভিজ্ঞতার কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। নিজের বেশি কিছু ছবিও তিনি দিয়েছেন।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড সহ সমস্ত সংস্থার সাথে দেশীয় ফাইটার জেট প্রোগ্রামের পর্যালোচনা সভা করার সময় এই বিমানগুলির মধ্যে আরও ১০০ টি কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
সুদানে আটকে পড়া ভারতীয়দের উদ্ধারে জেদ্দায় দুটি C-130J সামরিক পরিবহন বিমানকে স্ট্যান্ডবাইতে রেখেছে। পাঠান হয়েছে আইএনএস সুমেধা।
নিখোঁজদের অনুসন্ধানও চালাচ্ছে উদ্ধারকারী দল। ভরতপুরের জেলা কালেক্টর অলোক রঞ্জন জানিয়েছেন, ঘটনার খবর পাওয়া মাত্র ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পুলিশ ও প্রশাসন।
ডিআরডিও-র আধিকারিক আরও বলেছেন, এটি হবে প্রথম পঞ্চম প্রজন্মের বিমান। যা ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি। কাই সেই দিক থেকে এটি বিশেষ। বিশ্বের খুব কম দেশ রয়েছে যারা পঞ্চম প্রজন্মের বিমান তৈরি করেছে। তিনি আরও বলেছেন, আমাদের ডিজাইন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রধান মার্শাল ভি আর চৌধুরী পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনটি রাফাল যুদ্ধবিমান প্রশিক্ষণ মিশনে ব্যবহার করা হয়। উক্ত প্রশিক্ষণে আইএএফ প্রধান মার্শাল ভিআর চৌধুরী ও তার ছেলে আইএএফ অফিসার এসকিউএন এলডিআর মিহির ভি চৌধুরি উভয়ই অংশগ্রহণ করেন।
সালটা ১৯৬২। চিন- ভারত যুদ্ধ হয়েছিল। আর এই যুদ্ধই দুটি মূল পরিবর্তন এনেছিল ভারতীয় বিমান বাহিনীকে। ভারতীয় বিমান বাহিনীর ফাইটার স্কোয়াড্নের সম্প্রসারণ- যার জন্য উচ্চতর পাইলট গ্রহণের প্রয়োজন আর চিনের সঙ্গে ক্ষমতার সমীকরণের ভারসাম্য আনতে আমেরিকান ও ব্রিটিশ সামরিক সাহায্য।