মেয়ের সঙ্গেই থাকতেন দীপ্তি মল্লিক। মাস দুয়েক ধরে তাঁরা দুজনেই অসুস্থ ছিলেন। হাঁটা চলারও ক্ষমতা ছিল না। বাড়ির লাগোয়া আত্মীয় স্বজনরা রয়েছেন। কিন্তু, কেউই তাঁদের দেখাশোনা তো দূরের কথা খোঁজ খবরই কেউ নেয়নি।
বাঁকুড়ার কুচকুচিয়া মাঠপাড়া এলাকার বাসিন্দা উষা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্বামীর মৃত্যুর পর নিজের বাড়িতে একমাত্র মেয়ে কৃষ্ণাকে নিয়ে থাকতেন।