নবান্নের আধিকারিক পরিচয় দিয়ে রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেনেকে ভুয়ো ফোন করে জানতে চাওয়া হয় রাজনৈতিক এবং ব্যক্তিগত বিভিন্ন তথ্য । প্রথমে সেই সব তথ্য দিয়ে দেন মন্ত্রী কিন্তু পরবর্তীতে জানতে পারেন নবান্ন থেকে তেমন কোন ফোন আসেনি ।
রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর সঙ্গে বৈঠক হয় রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের। এই বৈঠকেই অতিরিক্ত সুদের হারের বিষয়টি তোলা হয়।
ভূমি সংস্কার দপ্তরের উচ্চ আধিকারিক বিএলআরও-এর হুমকির মুখে স্কুল শিক্ষক। ফোন কেড়ে ঘরে আটকে পেটানোর হুমকি।