কর্ণাটকে সর্বোচ্চ সংখ্যক JN.1 কেস রেকর্ড করা হয়েছে ২১৫। এর পরে, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং কেরালা, পশ্চিমবঙ্গ, গোয়া, তামিলনাড়ু এবং গুজরাটে করোনার নতুন উপ-ভেরিয়েন্টের সর্বাধিক সংখ্যক কেস পাওয়া গেছে।
সমগ্র ভারত জুড়েই নতুন করে বাড়ছে কোভিড (COVID) আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭৪৩ জন , মারা গিয়েছেন ৭ জন।
করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকারও তৎপর হয়ে উঠেছে। এর পরে, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আবার বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
প্রায় তিন বছর পর শূন্যে নেমেছিল রাজ্যের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। মঙ্গলবারই রাজ্যে সাত জন কোভিড আক্রান্তের হদিশ মেলে। একজনের মৃত্যুও হয়। চিনে কোভিডের বাড়বাড়ন্তের মধ্যেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা।
সবথেকে বেশি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, তামিলনাড়ু, কেরালা, দিল্লি ও উত্তর প্রদেশ। করোনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য এই রাজ্যগুলিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে প্রতিনিধি দল পাঠানো হয়েছে।
রাজ্যের অবস্থা খতিয়ে দেখতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। হাওড়ার এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই বিষয়ে জানান মমতা।
৯৬ লক্ষের গণ্ডি ছাড়িয়ে গেল ভারতের মোট করোনা রোগীর সংখ্যা
চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা কমেছে, বেড়েছে সুস্থতার হার
এখনও সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্রই
উদ্বেগে রেখেছে ৩ রাজ্যের চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা