বেঙ্গালুরুর রামেশ্বর ক্যাফেতে বিস্ফোরণের ঘটনার তদন্তে মূল অভিযুক্তরা গ্রেফতার হওয়ার পর এখন অনেকটাই নিশ্চিন্ত জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। এখন এই মামলা আদালতের বিচারাধীন।
বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়ে জোরদার তদন্ত চালাচ্ছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই ঘটনার সঙ্গে বাংলার নামও জড়িয়ে গিয়েছে।
বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণ কাণ্ডে দুই মূল সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।
বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণ নিয়ে রাজনৈতিক তরজা দেখা গিয়েছে। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের মুখে এই ঘটনায় বিপাকে পড়ে গিয়েছে বিজেপি।
এনআইএ জানিয়েছে কর্ণাটকে ১২টি জায়গায়, তামিলনাড়ুর পাঁচটি জায়গায় আর উত্তর প্রদেশের ১৮টি স্থানে একসঙ্গে তল্লাশি অভিযান চালাব হয়েছিল। তাতেই জালে পড়েছে রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্রকারী শরিফ।
রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণ মামলায় সন্দেহভাজন একজনকে গ্রেফতার করেছে জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ)। বিস্ফোরণে আহত হন ১০ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত সর্বশেষ আপডেট হল সন্দেহভাজন ব্যক্তির পরা ক্যাপটি একটি মসজিদের বাইরে NIA উদ্ধার করেছে। সন্দেহভাজন ব্যক্তি একটি বিএমটিসি বাসে উঠেছিল এবং পরে বোমা রাখার জন্য রামেশ্বরম ক্যাফেতে নেমেছিল।
NIA-এর ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ (আইজিপি) সহ শহরে মোতায়েন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাতজন অফিসারের একটি দল এই মামলাটির তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্কেচ প্রকাশ করেনি।
বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। তদন্তভার হাতে নিয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা।
বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণের তদন্ত শুরু হয়েছে। এই ঘটনার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে চলেছে সিসিটিভি ফুটেজ।