মঙ্গলবারেই প্রায় ২ হাজারের গণ্ডী ছুঁয়েছে ভারতে সক্রিয় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। আশঙ্কা আরও বাড়ছে কেরল, কর্ণাটকের মতো দক্ষিণী রাজ্যগুলিতে।
সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মতে, ২ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে কোভিডের মোট সংখ্যা বেড়ে ৩২ হাজার ৩৫ হয়েছে, যা গত সপ্তাহ পর্যন্ত প্রায় ২২ হাজার ছিল।
দেশে ফের উদ্বেগ বাড়িয়েছে করোনা। প্রতিদিনই দ্রুত বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। ভারত আবারও সেই দেশের তালিকায় যোগ দিয়েছে যেখানে প্রতিদিন সর্বাধিক সংখ্যক সংক্রামিত পাওয়া যাচ্ছে। এই তালিকায় তিন নম্বরে রয়েছে ভারত। মৃতের সংখ্যাও দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণকালে মোদী সরকারের লকডাউন থেকে টিকা কর্মসূচি নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করল স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। বলা হয়েছে টিকা ৩৪ কোটি মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে।
করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট BF-7 সামনে আসার পরই চিকিৎসক আর গবেষকদের একাধিক বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। ভারতের সঙ্গে চিন-সহ একাধিক দেশে নতুন করে বাড়ছে কোভিড -১৯ সংক্রমণ। এই অবস্থায় সবথেকে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে ২০২৩ সালে কি নতুন করে হবে লকডাউন।
ব্যাপক বিক্ষোভের মধ্যে গত মাসে সরকার কঠোর COVID-19 বিধিনিষেধ শিথিল করা শুরু করার কারণে মামলার সংখ্যা বেড়েছে। কিছু লোক COVID-19-তে শনাক্ত হওয়া সত্ত্বেও মৃত্যু শংসাপত্রে মৃত্যুর কারণ নিউমোনিয়া হিসাবে দেখানো হচ্ছে।
চিন সরকারের তরফে আজ ‘উই চ্যাট’ পোস্টে জানানো হয়েছে, অ্যাপটি মঙ্গলবার রাত থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে।
চিনের একটি বিশাল জনসংখ্যা লকডাউনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। খাদ্য ঘাটতি এবং সরবরাহ বাধার সম্মুখীন হয়েছে। গত সপ্তাহের শেষে বেইজিং এবং সাংহাই সহ বেশ কয়েকটি শহরে COVID-19 বিধিনিষেধের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও শুরু হয়েছে।
কোভিড পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য এবার চীন সরকারের সমালোচনায় সোচ্চার চীনা নাগরিকরা। সামাজিক মাধ্যমে ম্যানড্রিয়ান নয় ক্যান্টোনিজ ভাষার স্ল্যাং ব্যবহার করে সরকারের সমালোচনা করলো নাগরিকরা
সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে বসিয়ে জানিয়েছেন দিল্লির বাতাসের গুণগত মান অত্যান্ত খারাপ হয়ে গেছে। প্রাইমারি স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে। খড় পোড়ানো নিয়েও দিলেন বার্তা।