যখনই কোনও ব্যক্তির জন্মকুণ্ডলীতে কোনও গ্রহ শক্তিশালী অবস্থানে থাকে তখনই শুভ ফল লাভ করেন। সেই সঙ্গে গ্রহ দুর্বল হলে সেই ব্যক্তিকে নানা সমস্যায় পড়তে হয়।
পড়ুয়াদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান এই প্রবণতা নিয়ে রীতিমত উদ্বেগে শিক্ষকরা। ইতিমধ্যেই স্কুলে না আসার এই মানসিকতার ক্ষতিকর দিকগুলি পর্যালোচনা করে সমাধানের পথ খুঁজছে শিক্ষক ও স্কুল কর্তৃপক্ষ।
আপনিও যদি রাহু থেকে শনি পর্যন্ত নয়টি গ্রহের কোনো দোষে আক্রান্ত হন, তাহলে ভগবান ভোলেনাথের কৃপায় সাওন মাসে তা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ভগবান শিবের আরাধনা ও কিছু ব্যবস্থা করে গ্রহগুলিকে শান্ত করা যায়। এই জন্য ভগবান শিবের পূজা করুন।
নিষ্ঠুর শনি ধাইয়া বা সাদে সতীতে তাদের সমস্ত বন্ধন শিথিল করে অপকর্ম, অপরাধী, অধার্মিকদের শাস্তি দেয়। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে, শনির মেজাজ আরও উগ্র হয়ে উঠবে বলে মনে হচ্ছে। ২০২৩ সালে শনিদেবের 'হিট লিস্ট' আরও ভারী হবে বলে মনে হচ্ছে।
২০২৩ সালে, শনি কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করবে। শনি কুম্ভ রাশিতে প্রবেশের সাথে সাথে কিছু মানুষের উপর শনির অর্ধশতক শুরু হবে এবং কিছু জনের উপর শনি ধাইয়া শুরু হবে।
শনিদেব বর্তমানে ১২ জুলাই, ২০২২ থেকে মকর রাশিতে বিপরীতমুখী গতিতে চলেছেন। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে কিছু গ্রহ রাশিচক্র পরিবর্তনের সাথে সাথে বিপরীতমুখী এবং পথ ঘুরতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে দীপাবলির আগে ২৩ অক্টোবর শনি মকর রাশিতে পাড়ি দেবেন।
শনি দেবতা কর্ম অনুসারে ফল দান করেন, তাই শনিদেবকে মানুষ খুব ভয় পায়। হিন্দু ধর্মে শনির মহাদশা এড়াতে অনেক প্রতিকার দেওয়া হয়েছে। এই ব্যবস্থাগুলি করলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
শাস্ত্র মতে, গ্রহের অবস্থানের ওপর ব্যক্তির ভালো ও খারাপ সময় শুরু হয়। আর রইল শনি গ্রহের কথা। এই তিনটি জিনিস দেখলে সতর্ক হন, চলতে পারে আপনার শনির অশুভ দশার। এই কয়টি জিনিস দেখলে বোঝা যাবে শনি দেবতার অশুভ নজর থেকে মুক্তির সময় এসেছে। জেনে নিন কী কী
হিন্দুমতে নিম কাঠ দিয়ে যজ্ঞ করতে তুষ্ঠ হন দেবতা। বিশেষ আশীর্বাদ প্রদান করেন। জলে নিম পাতা মিশিয়ে স্নান করলে কেতু সংক্রান্ত দোষ দূর হয়।
২৯ এপ্রিল শনি কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে মীন রাশিতে শনির অর্ধেক সাড়েসাতী শুরু হয়েছে। এছাড়া কর্কট ও বৃশ্চিক রাশিতে শনির ধাইয়া শুরু হয়েছে। এছাড়া কুম্ভ রাশিতে সাড়েসাতী দ্বিতীয় পর্ব এবং মকর রাশিতে শেষ পর্ব শুরু হয়েছে।