ভাই-বোনেদের মঙ্গলকামনার এই উৎসব পালিত হয় প্রত্যেক কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয় তিথিতে। ২০২৩ সালে ভাইফোঁটার শুভক্ষণ পড়েছে কখন?
মথুরা বৃন্দাবনে রাধারাণীর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শ্রীধামে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। রাধাবল্লভ সম্প্রদায়, গৌড়ীয় সম্প্রদায় সহ সমস্ত সম্প্রদায়ে রাধারাণীর জন্মবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা বের করা হয়।
একটানা ৩০ বছর ধরে এমন শুভ যোগ তৈরি হয়নি। এবছর কৃষ্ণ সপ্তমী তিথির মান অষ্টমী সন্ধ্যা থেকেই শুরু হচ্ছে পুজোর মাহেন্দ্রক্ষণ।
'আপনাদের দাবি ছিল ধুপগুড়ি মহকুমা হোক। কথা দিলাম ৩১শে ডিসেম্বরের মধ্যেই ধুপগুড়ি মহকুমা হবে।' অভিষেকের প্রতিশ্রুতি, আক্রমণে শুভেন্দু অধিকারী। ‘ভাইপো খালি বড় বড় কথা বলে। কোন হরিদাস পাল তুমি ধুপগুড়ি মহকুমা করবে।’
ভাই-বোনের ভালোবাসা, প্রীতি, পারস্পরিক শ্রদ্ধার নির্দিষ্ট কোনও সময় থাকে না। তবে পঞ্জিকা অনুযায়ী ভাইয়ের হাতে রাখি বেঁধে দেওয়ার নির্দিষ্ট সময় থাকে।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে জন্মাষ্টমীতে উপবাস করলে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে ভক্তদের জীবন থেকে সব কষ্ট দূর হয়ে যায়। শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদে নিঃসন্তান নারীরা সন্তান লাভ করে।
প্রতি বছর পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয় রাখি পূর্ণিমা। প্রতিবারই রাখি পূর্ণিমা তারিখ নিয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। সামনে যে দুটি তারিখে রক্ষা বন্ধন পালিত হবে তা হল ৩০ বা ৩১ আগস্ট ২০২৩৷ এই দুটি তারিখ নিয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে৷
৬৯১ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিকে দ্বিতীয় শুভম পাল। বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল হাই স্কুলের ছাত্র শুভম। প্রতিটা বিষয়ে একজন করেই শিক্ষক ছিল শুভমের। সারাদিনে সময় মতো পড়াশুনা করত শুভম। ভবিষ্যতে শুভম ডাক্তার হতে চায়। শুভম দ্বিতীয় পাওয়ায় পরিবারে খুশির জোয়ার।
অমিত শাহর পদত্যাগ দাবি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাঁকুড়ার ওন্দার সভায় পাল্টা দিলেন শুভেন্দু। ‘মমতা বন্দোপাধ্যায় কোন হরিদাস পাল। সর্বভারতীয় থেকে আঞ্চলিক পার্টিতে পরিণত হয়েছে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই সংবিধান মানেন না’
রবি প্রদোষ ব্রত পালনের মাধ্যমে একই সঙ্গে শিব, আদিশক্তি আর সূর্যদেবের আরাধনা করা হয়। যা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে একই সঙ্গে তিন দেবতার আশীর্বাদ পেতে সাহায্য করে। তাই এই ব্রত রীতিমত গুরুত্বপূর্ণ।