নিয়োগ দুর্নীতিতে ইতিমধ্যেই বাংলার একাধিক হেভিওয়েট নেতা-মন্ত্রীর নাম জড়িয়েছে। বেশ কয়েকজন শ্রীঘরেও রয়েছেন। তবে এবার সেই ইস্যু নিয়েই বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ও বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সমর্থনের সভা থেকে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে শুভেন্দুর আর্জি, "নন্দীগ্রামে মিনিমাম ৩০ হাজার লিড চাই। কি আমার সম্মান রাখবেন তো? নন্দীগ্রাম মানে শুভেন্দু, শুভেন্দু মানে নন্দীগ্রাম।"
ক্যানিংএর সভা থেকে রাজ্যের জাতীয়তাবাদী মুসলিমদের সতর্ক করে দেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি তাদের বাস্তব পরিস্থিতির ওপর নজর রাখতে বলেন।
তৃণমূল হোক বা বিজেপি, এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিধায়কদের প্রার্থী করা নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে শুভেন্দু কি বিজেপির টিকিটে লড়বেন ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে? এই সমীকরণ দেখার অপেক্ষায় গোটা রাজ্য।
লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁর মত বড় মাপের নেতার কন্ঠে এরকম হতাশার সুর কেন, তা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন অনেকেই। প্রশ্ন উঠছে কি এমন ভুল করেছিলেন তিনি!
জেএনইউতে, বিজেপি নেতারা বাংলার রাজনৈতিক হিংসার বিষয়ে একটি প্যানেল আলোচনায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। শুভেন্দু সেখানে সন্দেশখালি মামলার কথা উল্লেখ করেন। সঙ্গে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও।
২৩ জানুয়ারি থেকে আগামি ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত, টানা ৯ দিন ধরে রাজধানীতে পালন করা হবে 'ভারত পর্ব' ।
বিরোধী দলনেতা ও বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর মুখে উঠল খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। শুক্রবার নিজের সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্স (আগের টুইটার)-এ পোস্ট করেন শুভেন্দু।
আহত বিজেপি কর্মীদের নিয়ে সভা করতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু তার আনুমতি দেয়নি রাজ্য পুলিশ। শুভেন্দুর দাবি তাঁকে আর বিজেপিকে আটকাতেই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছিল।
এদিন প্রথমে তাম্রলিপ্তের বানপুকুরে বীরাঙ্গনা মাতঙ্গিনী হাজরার শহিদ স্থলে পৌঁছন শুভেন্দু অধিকারী। মাতঙ্গিনী স্মৃতি স্তম্ভে মাল্যদান ও পূষ্পার্ঘ্য অর্পনের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন তিনি।