২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে নির্মলা সীতারামন সরকারের চূড়ান্ত বাজেট পেশ করার পর ভারতীয় বেঞ্চমার্ক সূচকগুলি বিএসই সেনসেক্স এবং নিফটি ৫০ ছোটখাটো কাটের সঙ্গে ব্যবসা করেছে।
হংকং এর শেয়ার বাজারের মার্কেট ক্যাপ ৪.২৯ ট্রিলিয়ন ডলার যাকে পিছনে রেখে এগিয়ে গিয়েছে ভারতীয় শেয়ার বাজার। সকালে, সেনসেক্স প্রায় ৪৫০ পয়েন্ট বৃদ্ধির সঙ্গে শুরু হয়েছিল এবং নিফটি ২১৭০০ এর স্তর অতিক্রম করতে দেখা গিয়েছে।
ওএনজিসি, টাটা কনজিউমার প্রোডাক্টস এবং এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক নিফটির সবচেয়ে প্রফিটেবল লিস্টে রয়েছে। প্রফিট বুকিংয়ের কারণে বাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে।
ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনাল ঘিরে সারা বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে উন্মাদনা দেখা যাচ্ছে। আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে লক্ষাধিক দর্শক পৌঁছে গিয়েছেন।
বাজেট পেশ হতেই চাঙ্গা হয়ে উঠল শেয়ার বাজার। প্রতিবারের মতোই এবারের বাজেট নিয়েও প্রত্যাশা রয়েছে। বাজার খুলতেই দেখা গেল সেনসেক্স ৪০০ ছাড়িয়ে গেছে। পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিফটি-র গ্রাফ।
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সিদ্ধান্তের প্রভাবও স্পষ্ট দেখা গিয়েছে শেয়ার বাজারে। সম্প্রতি RBI নীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতে, আরবিআই ভারতের বৃদ্ধির অনুমান বেশ কমিয়ে দিয়েছে। যার সরাসরি প্রভাব পড়েছে বাজারের আভ্যন্তরীণ কিছু সেক্টরে।
দিন কয়েক ধরেই বাজারে ধস নেমেছিল। শেয়ারের দামের লাগাতার উত্থান-পতন বিনিয়োগকারীদের মনেও একটা শঙ্কা তৈরি করছিল। বাজারে যারা পুরনো বিনিয়োগকারী তাঁদের কাছে শেয়ারের দামের এই অস্থিরতা যথেষ্টই উদ্বেগের।
ওমিক্রন যেভাবে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে তাতে শেয়ার মার্কের্টে যে বড়সড় প্রভাব পড়বে তা কিন্তু বলার অপেক্ষা রাখছে না। বিশেষজ্ঞদের মতে পরিস্থিতি যতই কঠিন হোক শেয়ার মার্কেটে ধস নামবে না। বরং আর্থিক পরিকাঠামো একটু উন্নত হলেই মাথা তুলে দাঁড়াবে বাজার।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এই সংস্থার স্টকের দর ছিল ৩২০৮.৬০ টাকা। ৫২ সপ্তাহে স্টকের দর সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছিল ৫,২২২০ টাকায়।
শুক্রবার দিনের শুরুতে ধস নামল ভারতীয় শেয়ার মার্কেটে। ২ ঘন্টায় প্রায় ৬.৫০ লক্ষ কোটি টাকা হারালেন বিনিয়োগকারীরা।