নৌবাহিনীর মতে, ডুবে যাওয়া পিএনএস গাজির ধ্বংসাবশেষ বিশাখাপত্তনম উপকূলে পাওয়া গিয়েছিল। এই সময় আইএনএস বিক্রান্ত নৌ মহড়া মিলানে অংশ নিচ্ছিল। গাজির ধ্বংসাবশেষ ডিপ সাবমারজেন্স রেসকিউ ভেহিকেল (ডিএসআরভি) ব্যবহার করে তোলা হয়।
শনিবার থেকেই পাকিস্তান ও চিন আরব সাগরে এক সপ্তাহের জন্য মহড়া শুরু করবে। উত্তর আরব সাগরের পাশাপাশি এই এলাকার আকাশসীমাতেও মহড়া চলাবে দুই দেশ।
আইএনএস রাজলি নৌ ঘাঁটিতে আইএনএস ৩১২ স্কোয়াড্রনের কমান্ডিং অফিসার ক্যাপ্টেন অজিতেন্দ্র কান্ত সিং বলেছেন, ৩১২ স্কোয়াড্রন ছাড়া কোনও জাহাজ বা সাবমেরিন ভারত মহাসাগর অঞ্চলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
বৃহস্পতিবার ইউক্রেন নিশ্চিত করেছে যে তাঁরা রুশ-অধিকৃত ক্রিমিয়ার সেভাস্তোপলের কৃষ্ণ সাগর বন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সময় ব্রিটিশ অস্ত্র সহ একটি রাশিয়ান সাবমেরিন ধ্বংস করেছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং ভারতীয় নৌবাহিনীকে ২৬টি রাফালে-এম যুদ্ধবিমান কেনার জন্য প্রয়োজনীয়তার অনুমোদন (AoN) দেওয়ার জন্য ১৩ জুলাই প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ কাউন্সিলের (DAC) একটি বৈঠক ডেকেছেন বলে এক সংবাদপত্রের খবরে বলা হয়েছে।
আগামী বছরই ভারত মহাসাগরে ডুব দেবে ভারতের সাবমেরিন। এর মধ্যেই এই বিপর্যয় দোটানায় ফেলেছে ভারতকেও। তবে কি আশঙ্কামুক্ত হতে পিছতে পারে সমুদ্র অভিযান?
গভীর সমুদ্রের তলদেশে গিয়েই ২০২৩ সালের জুন মাসের ১৮ তারিখ হঠাৎ করেই গায়েব হয়ে গেল ‘টাইটান’।
জাহাজের একটি অনবোর্ড ভিডিও প্রকাশ করে যে টাইটান সাব একটি বাজেট-বান্ধব গেম কন্ট্রোলার, বিশেষ করে Logitech F710 ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রিত হয়। এই গেম কন্ট্রোলারটির মধ্যে অতিরিক্ত কিছু বৈশিষ্ট্য যোগ করে কাজ চালানো হচ্ছিল।
পাকিস্তানের ধনকুবের ব্যবসায়ী প্রিন্স দাউদ ও তার ছেলে সুলেমানও এই সাবমেরিনে রয়েছেন। তার পরিবারের তরফে জানা গিয়েছে যে তাঁরা ওই সাবমেরিনেই ছিলেন। ওই ঘটনার পর থেকে তাঁদের কোনও খোঁজ মেলেনি।
বহুদিন বাদে ডুবোজাহাজ নিয়ে এমন খবর সামনে এসেছে যা স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্কে ফেলেছে মানুষকে। এই সময়ে মানুষের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ভাবে অ্যাডভেঞ্চারর শখ তৈরি হয়েছে। যার মওকা কিন্তু নিতে শুরু করেছ ধনকুবেরদের নিয়ন্ত্রিত সংস্থা।