বুধবার বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়নের ব্যানারে মণিপুরের ১০টি জেলায় মিছিল করেছে, যাতে বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেয়। বিক্ষোভকারীরা মেইতি সম্প্রদায়কে উপজাতি মর্যাদা দেওয়ার বিরোধিতা করছে।
হিংসায় উত্তপ্ত কানপুর। হিংসার কারণে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৬ জন আহত হয়েছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ইয়াতিমখানার কাছে বেকনগঞ্জ এলাকায় পুলিশ লাঠিচার্জ করে।
রাজ্যের উদয় মন্দির, নাগোরি গেট, খন্ডা ফলসা, প্রতাপ নগর, দেব নগর, সুর সাগর এবং সর্দারপুরা থানার সীমানার মধ্যে থাকা সংবেদনশীল এলাকাগুলিতে চৌঠা মে মধ্যরাত পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর এই বিবৃতিতে নির্দিষ্ট কোনও ঘটনার উল্লেখ করা হয়নি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে সাম্প্রদায়িক হিংসা এবং সংঘর্ষের বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।
পুলিশের মতে, ৩৬ বছর বয়সী অভিযুক্ত শেখ হামিদ একজন স্ক্র্যাপ ডিলার এবং জিজ্ঞাসাবাদের সময় সে জানিয়েছে যে সে বোতল সরবরাহ করেছিল। এদিকে, জাহাঙ্গিরপুরী হিংসার তদন্তে গিয়ে পুলিশের একটি দল হামলার মুখে পড়ে।
সাম্প্রদায়িক হিংসা থেকে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য- এই সব বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে প্রশ্ন ১৩ বিরোধী দলের। ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় সনিয়া গান্ধী। দেশের জনগণের কাছে শান্তি রক্ষার আবেদন করেছেন তাঁরা।
ত্রিপুরা পুলিশের পক্ষ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার টুইটারের কর্মকর্তাকে লেখা হয়েছে। সেখানেই ৬৮টি প্রফোইলের লিঙ্ক দেওয়া হয়েছে। সেগুলি ব্লক করার আবেদন জানান হয়েছে।
বাংলাদেশে সংখ্যলঘু হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। বাংলাদেশের মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিস কেন্দ্রের মতে ২০১৩ সাল থেকে বাংলাদেশে অন্তত ৩ হাজার ৬০০ এজাতীয় হামলার ঘটনা ঘটেছে।
বাংলাদেশের কুমিল্লায় সাম্প্রদায়িক হিংসার মূলচক্রী ইকবালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার তাঁকে আদালতে পেশ করা হবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের দুর্গা পুজোয় সাম্প্রদায়িক হিংসায় ৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এহেন পরিস্থিতিতে সাম্প্রদায়িক হিংসায় উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের কাছে আব্বাস সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তারের আবেদন পাঠিয়েছে বাংলাপক্ষ।