মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৃহস্পতিবার বিরোধী ব্লক ইন্ডিয়া নিয়ে রীতিমত সরব হন। তিনি বিরোধী জোটের দুই সদস্য কংগ্রেস ও সিপিএমকে এক হাত নেন
লোকসভা নির্বাচনে হটসিট ব্যারাকপুর। একটা সময় বামদের খাসতালুক ছিল। তারপরই রঙ বদলেছে। এবার কার হাতে যাবে ব্যারাকপুর।
হটসিট বসিরহাটে বামফ্রন্ট আর বিজেপি সন্দেশখালিকে ইস্যু করেই নির্বাচনে লড়াই করতে চাইছে। আর সেই কারণে সন্দেশখালি ইস্যুতে গ্রেফতার হওয়া নিরাপদ সর্দারকে প্রার্থী করেছে বামেরা।
বামরা এখনও পর্যন্ত ডায়মন্ড হারবারের মত হেভিওয়েট কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করতে পারেনি। এই কেন্দ্র নিয়ে প্রথম থেকেই আলোচনা চলছে।
রাজীব কুমার ইস্যুতে কুণালের কথায় বিজেপি নির্বাচন কমিশনকে কিনে নিয়েছে। পাল্টা তোপ বিজেপি আর সিপিএম-এর।
আইএসএফ-এর সঙ্গে জোট প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে বলেও দাবি করেছেন সিপিএম নেতা বিমান বসু। অন্যদিকে কংগ্রেসের আসন রফা নিয়ে কথাবার্তা রয়েছে বলেও জানিয়েছেন বিমান বসু।
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী বাম ও কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁর আদর্শগত ফারাক রয়েছে। সেই কারণেই তিনি বিজেপিকে বেছে নিয়েছেন
মালদা জেলা থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সিপিএম অনেক মেরেছে। মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। সিপিএম মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। সিপিএমকে কোনও দিনও ক্ষমা করব না।
সিপিএম কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী গোটা ঘটনাকে ' অতি সক্রিয় ' হিসেবে বর্ণনা করেছে। তিনি আরও বলেছেন, বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোর দেখানোর জন্যই এজাতীয় পদক্ষেপ করেছে।
সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নিম্নশ্রেণীর মিথ্যাচার করছেন। তিনি তারপরই বলেন যে ১৩জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মধ্যে কতজন সিপিএম আর কতজন এসএফআই রয়েছে।