রাজীব কুমার ইস্যুতে কুণালের কথায় বিজেপি নির্বাচন কমিশনকে কিনে নিয়েছে। পাল্টা তোপ বিজেপি আর সিপিএম-এর।
আইএসএফ-এর সঙ্গে জোট প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে বলেও দাবি করেছেন সিপিএম নেতা বিমান বসু। অন্যদিকে কংগ্রেসের আসন রফা নিয়ে কথাবার্তা রয়েছে বলেও জানিয়েছেন বিমান বসু।
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী বাম ও কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁর আদর্শগত ফারাক রয়েছে। সেই কারণেই তিনি বিজেপিকে বেছে নিয়েছেন
সোমবার আরামবাগের সভা থেকে একযোগে বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেসকে তুলোধনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন আমরা ৫ লক্ষ সরকারি চাকরি দিতে চাই, বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসের জন্য চাকরি দিতে পারছি না'।
মালদা জেলা থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সিপিএম অনেক মেরেছে। মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। সিপিএম মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। সিপিএমকে কোনও দিনও ক্ষমা করব না।
‘শিক্ষকদের জন্য চাকরি আমাদের রেডি আছে। কয়েক হাজার শিক্ষক নিয়োগ করব আমরা। মামলা করে নিয়োগ আটকে রেখে দিয়েছে বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেস। লক্ষ লক্ষ ছেলে মেয়ের চাকরি তাই আটকে রয়েছে।’
সিপিএম কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী গোটা ঘটনাকে ' অতি সক্রিয় ' হিসেবে বর্ণনা করেছে। তিনি আরও বলেছেন, বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোর দেখানোর জন্যই এজাতীয় পদক্ষেপ করেছে।
সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নিম্নশ্রেণীর মিথ্যাচার করছেন। তিনি তারপরই বলেন যে ১৩জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মধ্যে কতজন সিপিএম আর কতজন এসএফআই রয়েছে।
মমতা এদিন বলেন, তিনি সংখ্যালঘুদের অনুষ্ঠানে যান বলে অনেক কথা শুনতে হয়। কিন্তু তিনি যদি রাজবংশীদের অনুষ্ঠান বা মতুয়াদের অনুষ্ঠানে যান তখন কোনও কথা হয় না
মমতা বেহালার অনুষ্ঠান থেকে কেন্দ্রের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, কেন্দ্র সরকার রাজ্যের উন্নয়নের জন্য কোনও টাকা দিচ্ছে না।