তদন্তের স্বার্থে সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহানের বাড়িতে দিয়ে হামলার সম্মুখীন হয়ে হয় ইডি আধিকারিকদের। এরপর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন শাহজাহান। এরপর রাজ্য পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
গত কয়েকমাসে একাধিকবার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। তবে সিবিআই, ইডি, আয়কর বিভাগ, এনআইএ তদন্ত বন্ধ হচ্ছে না।
ডেরেক ও'ব্রায়েন, দোলা সেন, সাকেত গোখলে এবং সাগরিকা ঘোষ-সহ ১০ জন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এদিন নির্বাচন কমিশনের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের সঙ্গে দেখা করেছে।
মহুয়া চিঠিতে লিখেছেন, সিবিআই বেআইনিভাবে তাঁর চারটি ঠিকানায় তল্লাশি চালিয়েছিল। দুটি সরকারি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে।
ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নের অভিযোগে সাংসদ পদ খোয়াতে হয়েছে মহুয়া মৈত্রকে। তা সত্ত্বেও সেই কৃষ্ণনগর থেকেই তাঁকে এবারও প্রার্থী করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে সিবিআই। সেখানে বলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। মহুয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন আইনে মামলার উল্লেখ করে বলা হয়েছে, 'আমরা সিবিআইকে ২০(৩-এ) ধারার অধীনে অভিযোগের সমস্ত দিক নিয়ে তদন্ত করতে নির্দেশ দিচ্ছি।'
লোকপাল বলেছে যে মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে IPC-এর ২০৩(এ) ধারায় মামলা দায়ের করা উচিত এবং তদন্ত করা উচিত। এছাড়া ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে।
তিনজনকেই আজ আদালতে হাজির করা হয়। গ্রেফতার হওয়াদের মধ্যে শাহজাহান শেখের ভাই ছাড়াও দু'জন শাহজাহান শেখের ঘনিষ্ঠ এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলার অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী সিবিআই।
তিনটি নতুন ফৌজদারি আইন লাগু করার জন্য, এনসিআরবি একটি "সংকলন" অ্যাপ তৈরি করেছে যা পুরনো এবং নতুন আইনের মধ্যে সেতু হিসাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এই অ্যাপটি একটি বিস্তৃত নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে, যা পুরনো এবং নতুন আইনের বিস্তারিত তুলনা করতে সক্ষম।
সিবিআইয়ের দাবি, ধৃত দিদারবক্স সিবিআই এবং ইডির সঙ্গে কোনও রকম সহযোগিতা করেননি। উল্টে বিপথে চালিত করার চেষ্টা করেছেন।