জীবন যাত্রায় বদল আনলে সহজে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আসুন জেনে নেওয়া যাক দৈনন্দিন জীবনে কী কী নিয়ম মানলে সহজে ব্লাড সুগার বাড়বে না -
ডায়াবেটিসের কোনও নিরাময় নেই। এটি শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। রক্তে শর্করার বৃদ্ধি ডায়াবেটিসের সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং সাধারণ লক্ষণ।
মেথি যে রূপে খাওয়া হোক না কেন, এতে ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এগুলো আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই কিভাবে মেথি শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।
রোগ নিয়ন্ত্রণে আনতে বা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সকলেই নানান পদ্ধতি মেনে চলেন। এবার মেনে চলুন এই সকল টোটকা। মিলবে উপকার।
ডায়াবেটিসের কোনও চিকিৎসা নেই, যদিও এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে যে পেঁয়াজ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। জানা যাক কিভাবে
সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে 'সুগার ফ্রি' সোডা, কোল্ড ড্রিংকস এবং জুস স্ন্যাকসে স্বাভাবিক চিনির চেয়ে ৫০০ গুণ বেশি মিষ্টি। যা আমাদের শরীরের জন্য কোনও বিষের চেয়ে কম নয়।
সবুজ শাকসবজি খেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। জেনে নেওয়া যাক ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পাতে থাকা উচিত কোন কোন সবজি।
গুড়, মধু এবং ব্রাউন সুগার ব্যবহার করা শুরু করা উচিত? এগুলো কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়? অনেকে মনে করেন চিনির জন্য স্বাস্থ্যকর বিকল্প হল গুড়, মধু বা ব্রাউন সুগার? কিন্তু সত্যিই কি তাই, আসুন জেনে নিই সত্যি টা কি-
কালো ছোলা আবার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কালো ছোলা অনেক সময় মুগ ড়াল নামেও পরিচিত।
এই পাতাযুক্ত উদ্ভিজ্জ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির পাশাপাশি পুষ্টিকর সমৃদ্ধ, বিশেষত অ্যান্থোসায়ানিনগুলির একটি ভাল উত্স, যা এটিকে তার স্বতন্ত্র রঙ দেয়।