মতভেদের কারণে কংগ্রেসের পদ থেকে তাঁকে বহিঃস্কার করা হয়। মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ও কংগ্রেসের হাইকমান্ডের সঙ্গে মতপার্থক্যের কারণে ১৯৩৯ সালে কংগ্রেসের বিদেশী ও অভ্যন্তরীণ নীতিগুলোকে প্রকাশ্যে আক্রমণ করেন তিনি।
কলকাতার বাড়ি থেকে চিরদিনের মতো চলে যাওয়ার আগে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে কেন যেতে চেয়েছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু?
ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এগারো বার তাঁকে কারারুদ্ধ করেছিল। তাঁর বিখ্যাত উক্তি "তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো।" তিঁনিই সুভাষ চন্দ্র বোস। নেতাজির ১২৭ তম জন্মদিবসকে ঘিরে আবেগ তাড়িত গোটা দেশ।
সুভাষচন্দ্র বসু অত্যান্ত মনোযোগী আর প্রতিভাশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ওড়িশার কটকে জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তাঁর পড়াশুনা শুরু হয়।
দিল্লিতে নেতাজির মূর্তির পাশ দিয়ে এগিয়ে যাবে প্রজাতন্ত্র দিবসের মহড়ার প্যারেড। আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে নামহীন দ্বীপের নামকরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
নেতাজিকে নিয়ে একাধিক মিম শেয়ার করা হয়েছিল ফেসবুকে। যা স্বাধীনতা সংগ্রামীর আপমান বলে দাবি করে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আইনজীবী। তারপরই ডিলিট হয়ে সেই মিমগুলি।
তিনশো বছরের বেশি সময় ধরে ইতিহাসের সাক্ষী শ্রীরামপুর রাজবাড়ি। একসময় এই রাজবাড়িতেই পা রেখেছিলেন মহাত্মা গান্ধী, চিত্তরঞ্জন দাশ থেকে সুভাষচন্দ্র বসু, বিধানচন্দ্র রায়।
একটি হিন্দি দৈনিকে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, জীবনের শেষদিনগুলো বারাণসী-গাজিপুরের কাথি গ্রামের গুহায় সাধক হিসেবে কাটিয়েছিলেন নেতাজী। সে সময় তাঁর পরিচয় ছিল সাধক সারদানন্দ (Sarada Nanda) হিসেবে। তিনি একটি গুহায় জীবনের বাকি দিনগুলো কাটান।