একটি সিসিটিভি ফুটেজ সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে এক স্কুল ছাত্রীকে নিঝুম গলি দিয়ে স্কুল যেতে দেখা যাচ্ছে। মেয়েটি আপন মনেই হেঁটে যাচ্ছিল। ঘটনাটি ঘটেছে বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলায়।
শনিবার অভিযুক্ত চার ছাত্রীর মধ্যে একজন অত্মহত্যা করে। অভিযুক্ত চার ছাত্রীদের নগ্ন করে তল্লাশি করা হয় স্কুল ক্যাম্পাসেই।
কিশোরী ওই শিক্ষকের স্কুলেই সপ্তম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। তার বাড়ি বনগাঁ স্টেশনের কাছেই। ওই শিক্ষকের বাড়িও বনগাঁ শহরে। তবে এই ঘটনা নিয়ে ওই স্কুলের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।
প্রথমে ৬০ জন ছাত্রীর কাছ থেকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ পেয়ে স্কুলের প্রিন্সিপালকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে সংখ্যাটা ক্রমেই বাড়তে থাকে।
সমস্ত ছাত্রী ও কর্মীদের ক্যাম্পাসে সাত দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং ওষুধের কিট দেওয়া হয়েছে। দুই ছাত্রী ছাড়া বাকি সবার অবস্থা ভালো।
রাজ্য সরকার যে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের বই, স্কুলের ইউনিফর্ম, জুতো, স্কুলব্যাগ, স্বাস্থ্য পরিসেবা, মিড ডে মিল-সহ বিভিন্ন পরিষেবা প্রদান করছে, সেগুলির সুবিধাও ছাত্রছাত্রীদের জানানো হবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ক্লিপটি আপলোড করা হয়েছে সেটি সম্ভবত কোনও স্কুল পড়ুয়াই শ্যুট করেছিল বলেও মনে করা হচ্ছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একদল স্কুলপড়ুয়া বিয়ারের বোতল খুলছে আর তা সেবন করছে।
কিছু বই জেরক্স করার জন্য রাজারহাটের রাস্তায় বেরিয়েছিল দুই নাবালিকা স্কুল ছাত্রী। সেইসময় স্করপিও গাড়িতে থাকা চার যুবক তাদের দেখে খারাপ অঙ্গভঙ্গি করে বলে অভিযোগ।
মান্ড্যর (Mandya) এক কলেজে হেনস্থার মুখে এক মুসলিম ছাত্রী। কর্ণাটকে (Karnataka) হিজাব বনাম গেরুয়া চাদর বিতর্ক (Hijab Vs Saffron Scarf Row) অন্য মাত্রা নিতেই স্কুল-কলেজ বন্ধ করলেন মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই (Basavaraj Bommai)।
২০১৪ সালে পঞ্চম শ্রেনীতে ভর্তি হয় মাত্র এক জন ছাত্রী। কিন্তু ২০১৯ সালে ফের পড়ুয়া শূন্য হয়ে পড়ে ওই বালিকা বিদ্যালয়।