অভাবের তাড়নায় আত্মহত্যা ও খুনের ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঝেমধ্যেই এরকম মারাত্মক খবর পাওয়া যায়। এবার পাকিস্তানে এরকমই ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছে।
অপরাধ যে কোনও বয়স ও পেশার মানুষই করতে পারেন। সল্টলেকে তেমনই একটি ঘটনা দেখা গিয়েছে। পুরো ঘটনার কথা জানলে যে কেউ হতবাক হয়ে যাবেন।
জানা গিয়েছে অভিযুক্ত, গৌতম গুছাইত নামে পরিচিত, তাদের বাসভবনের মধ্যে তার স্ত্রী ফুলরানি গুচাইতের শিরচ্ছেদ করার জন্য একটি বাড়িতে তৈরি দাঁ ব্যবহার করেছিল বলে জানা গিয়েছে।
কাজের সূত্রে প্রায়ই রাজেশের ঘরে যাতায়াত করতেন রাজমিস্ত্রি শৈলেন্দ্র। আর সেই সুবাদেই রাজেশের স্ত্রী পিঙ্কির সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আর তা রাজেশের আড়ালেই।
প্রেমিকের সঙ্গে মিলে একসঙ্গেই নিজের স্বামীকে খুন করেছেন ওই গৃহবধূ, এমনই দাবি করেছে মৃতের পরিবার।
স্ত্রী ও ২ বছরের কন্যা সন্তানকে নিয়ে এই গ্রামে থাকতেন বছর পঁচিশের কে গণেশ পাত্র। ২০২০ সালে গণেশের সঙ্গে বিয়ে হয় বাসন্তির।
সম্পর্কে অবিশ্বাস, সন্দেহ, ক্রোধ যে মানুষকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে, সেটা দেখিয়ে দিলেন কর্ণাটকের এক পুলিশ কনস্টেবল। তিনি রাগের বশে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটিয়ে ফেললেন।
ইরানের রাজধানী তেহরানের থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে থাকতেন দারিয়ুশ মেহরজুই। জায়গাটির নাম করজ। সেখানে ১৪ অক্টোবর খুন হলেন দারিয়ুশ মেহরজুই ও তাঁর স্ত্রী।
মালদার চাঁচলের ১ নম্বর ব্লকের শঙ্করকলা গ্রামের বাসিন্দা ছিল মৃত ব্যক্তি নারায়ণ দাস। ৩৫ বছরের নারায়ণ পেশায় পরিযায়ী শ্রমিক
স্ত্রীর হাত, পা, উরু ও ঘাড় টুকরো টুকরো করে নদীতে ফেলে দেয়। অপরাধ করার পর সুরুদা থানার পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণকারী অভিযুক্ত স্বামী নিজের স্বীকারোক্তি দেয়।