প্রজাতন্ত্র দিবস এবং স্বাধীনতা দিবস, দুই দিনেই দেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় ঠিকই, কিন্তু, এই দুই দিনের পতাকা উত্তোলনের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে।
প্রধানমন্ত্রী তার স্বাধীনতা দিবসের ভাষণের উপর ভিত্তি করে বাস্তবায়ন করা প্রকল্পগুলির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করতে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন।
দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। হাবিবের চিকিৎসায় সাহায্যের হাত বাড়িয়েছিল ইস্টবেঙ্গল ক্লাব।
নেহেরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম অ্যান্ড লাইব্রেরি (NMML) আজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী মিউজিয়াম অ্যান্ড লাইব্রেরি নামে নামকরণ করা হয়েছে।
কুকি সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, বেআইনি নিষেধাজ্ঞা এখনও বহাল থাকতে পারে। তবে মঙ্গলবার গোটা দেশের সঙ্গে তাঁরাও স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান পালন করবেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, আগের সময়ের তুলনায় আমরা কিছু সাফল্য পেয়েছি। তবে আমরা তাতে সন্তুষ্ট হতে পারি নাষ জনগণের ওপর মূল্যস্ফীতির বোধা কমাতে আমাদের আরও পদক্ষেপ করতে হবে।
৭৭ তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার অনুষ্ঠানে রাজ্যসভার সাংসদ তথা বিরোধী নেতা হিসেবে কংগ্রেস প্রধান মল্লিকার্জুন খাড়গের জন্য একটি আসন সংরক্ষিত রাখা হয়েছিল।
ভারত সরকারের কিছু নথির ছবি রয়েছে। আর এর ক্যাপশনে লেখা, ‘দিল অউর সিটিজেনশিপ দোনো হিন্দুস্তানি। হ্যাপি ইন্ডিপেনডেন্স ডে। জয় হিন্দ।’
লোকসভা নির্বাচনের আগে তাঁর শেষ ভাষণে, প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে পরের বছরও তিনি লাল কেল্লার প্রাচীর থেকে পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে তাঁর সরকারের স্বীকৃতিগুলি সবার সামনে তুলে ধরবেন।
এর আগে প্রত্যেক বছরই দেশের নিপীড়িত, শোষিত মানুষদের হয়ে শাসকদলের বিরোধিতা করার জন্য স্বাধীনতা দিবসের দিনে এই গ্রামগুলিতে ওড়ানো হত কালো পতাকা।