দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত পরিবারের এক মাত্র ছেলে, মুহূর্তের মধ্যে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড হাতে দিয়ে চিকিৎসার দিশা দেখালেন বিডিও । পাশাপাশি কোথায় গেলে সঠিক পরিষেবা পাবে তাও জানিয়ে দেন তিনি।
চলতি বছরের ৪ অক্টোবর আমেরিকার জন হপকিন্স হাসপাতালে চোখে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে তাঁর। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই তাঁর নামে হওয়া আর্থিক দুর্নীতির তথ্য টেনে ‘পালিয়ে যাওয়া’-র প্রসঙ্গ তুলেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন কেউ যদি স্বাস্থ্যসাথী কার্ড ফেরায় তাহলে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর 'ব়্যাফ অ্যান্ড টাফ' হওয়ার নির্দেশ দেন। মমতা বলেন মুখ্যসচিবের নির্দেশে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবে।
রাজ্যের ২০টি বেসরকারি হাসপাতালের তরফে স্বাস্থ্য দফতরকে জানানো হয়েছে, রাজ্য সরকারের কাছে তাদের মোট বকেয়ার পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকা। রাজ্য সরকার ২০ দিনের মধ্যে বকেয়া মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু, তা মানা হয়নি।
এই খবর কানে যেতেই সোমবার সকালে তৃণমূলের জেলা সাধারণ সম্পাদক বুলবুল খান এবং তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি সঞ্জীব গুপ্ত ওই শ্রমিকের বাড়িতে যান।
জটিল স্নায়ু রোগে আক্রান্ত ৭ বছরের শিশু। কিন্তু অর্থাভাবে পাচ্ছে না চিকিৎসা।
কোভিড টিকার পর এবার গুরুতর অভিযোগ নিয়ে শিরোণামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড। রাজ্যের প্রাইভেট নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে সুস্থ মানুষকে ভর্তি করিয়ে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থেকে টাকা রোজগারের অভিযোগ উঠেছে।