ঘাটাল মহকুমাতেও প্রায় ৬৬ জন চিকিত্সক ও স্বাস্থ্য কর্মী করোনাতে আক্রান্ত হয়েছেন। এই মহকুমার ক্ষীরপাই, ঘাটাল, চন্দ্রকোনা হাসপাতালেও চিকিত্সার সমস্যা দেখা দিয়েছে।
ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত রয়েছেন, তদন্ত শুরু করেছে ঝালদা থানার পুলিশ। এদিকে পুরুলিয়ার প্রান্তিক ব্লকের হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো সঙ্গে যুক্ত জরুরি মেশিন খোয়া যাওয়ায় বেশ চাপে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর এবং প্রশাসন।
রবিবার সকালেই জানা গিয়েছিল যে চিত্তরঞ্জন সেবাসদনে থাবা বসিয়েছে করোনা। আর তার জেরে ২৪ জন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সন্ধের সময়ই সেই সংখ্যাটা বেড়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬।
টানা বৃষ্টিতে এখনও অনেক এলাকা জলমগ্ন। স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এসে সকলের পক্ষে পালস পোলিও খেয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না।