হস্তরেখাবিদ্যা যে কোনও মানুষের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সহজে বলা যায়। তারই মধ্যে রয়েছে মানুষের প্রেম জীবনও।
হস্তরেখা বিদ্যা অনুযায়ী কারও হাতে যদি চন্দ্র পর্বতের স্বস্তিক চিহ্ন থাকে তাহলে তা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। এই ধরনের চিহ্ন বিদেশ ভ্রমণের যোগ তৈরি করে।
পণ্ডিত রামচন্দ্র যোশীর মতে, আকৃতি ও প্রকারের ভিত্তিতে তালু বা হাতকে সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তাদের বলা হয়েছে প্রাথমিক, বর্গাকার, দার্শনিক, পরিশ্রমী, শৈল্পিক, আদর্শ এবং মিশ্র।
হস্তরেখা অনুসারে, যদি কোনও ব্যক্তির হাতে মঙ্গল রেখা এবং ভাগ্যরেখা মিলে যায় তবে এটি একটি খুব শুভ কাকতালীয় হিসাবে বিবেচিত হয়। এমন রেখাযুক্ত ব্যক্তিরা সমাজে জমিজমা ও সম্পত্তির সুবিধা থেকে শুরু করে জীবনে অনেক নাম পান।
বলিরেখা থেকে মুক্তি পেতে চলে হাজার চেষ্টা। কেউ নিয়মিত ফেসিয়াল এক্সারসাইজ করেন, কেউ বাজার চলতি নানান অ্যান্টি এজিং ক্রিম লাগান তো কেউ পার্লার ট্রিটমেন্ট করান। এবার এই সবের আগে ব্যবহার করুন ঘরোয়া টোটকা। ঘরোয়া কয়টি জিনিসের সাহায্যে মুহূর্তে দূর করুন ত্বকে বলিরেখার সমস্যা। জেনে নিন কী কী।
হস্তশিল্পে বলা হয়েছে যে তালুতে কিছু বিশেষ চিহ্নের উপস্থিতি নির্দেশ করে যে ব্যক্তি অবশ্যই ধনী হবেন। এই লক্ষণগুলিকে খুব শুভ বলে মনে করা হয়। যদি ব্যক্তির হাতে এই চিহ্নগুলির একটিও থাকে তবে সে অবশ্যই তার জীবনে প্রচুর সম্পদ, সম্মান এবং সম্মান লাভ করে।
হাতের রেখা এবং বিদ্যমান চিহ্নের উপর ভিত্তি করে একজন ব্যক্তির স্বভাব, কর্মজীবন, আর্থিক ও বৈবাহিক জীবন ইত্যাদি সম্পর্কে জানা যায়।
রেখাগুলির অন্যতম হল বৃহস্পতির রিং লাইন। যা শুধুমাত্র একজন ভাগ্যবানের হাতেই থাকে। মধ্যমা থেকে তর্জনির মধ্যে দেখতে পাওয়া যায় এই রেখা। এটি একটি বৃত্তাকার রেখা।
হাতের রেখা বলে দেয় এক ব্যক্তির জীবনে প্রেম বিয়ের সম্পর্কেও। আপনার হাতের রেখা থেকেই আপনি জানতে পারবেন আপনার কোনও ধনীর ঘরে বিয়ে হবে কিনা।
হাতে শনি রেখা এবং শনি পর্বতের অবস্থান অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদিও মানুষের হাতে শনি রেখা খুব কমই থাকে, কিন্তু যাদের হাতে শনি রেখা থাকে, তাদের ভাগ্য উজ্জ্বল হয়। এই রেখাটি ব্যক্তিকে সম্পদ, সাফল্য, জনপ্রিয়তা ইত্যাদি সবকিছু দেয়। তাই একে ভাগ্যরেখাও বলা হয়।